একগুচ্ছ কৌতুক
শিক্ষক : ধরো, একটা লোক কিছুক্ষণ চেয়ারে বসে থাকেন, হাত-পা ছুড়েন, কখনো কখনো চেয়ার ছেড়ে লাফিয়ে ওঠেন, চিৎকার-চেঁচামেচি করেন, লাফালাফি করেন, কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করেন, আবার বসে পড়েন। এ ব্যক্তি সম্পর্কে তোমাদের মন্তব্য কী?
ছাত্র : স্যার, এ লোক নিশ্চয়ই একজন ফুটবল কোচ!
*
এক মোটা বন্ধু আর এক পাতলা বন্ধু মিলে এক চোরকে ঝাপটে ধরেছে। মোটা বন্ধু চোরের ওপর উঠে বসে পাতলা বন্ধুকে বলল,জলদি গিয়ে পুলিশ ডেকে আন। ওকে পুলিশের হাতে তুলে দেবো।
পাতলা বন্ধু : আমার জুতা জোড়া পাচ্ছি না। আগে জুতা খুঁজে নিই।
চোর তখন হাঁফাতে হাঁফাতে বলল, ওরে ভাই, দেরি করিস না। দরকার হলে আমার চটি জোড়া পরে যা। আমি আর পারছি না
*
স্ত্রী : তুমি যেদিন বাংলা মদ খেয়ে আসো সেদিন আমাকে ফুলঝুরি ডাকো। যেদিন ভদকা খেয়ে আসো সেদিন মাই লাভ ডাকো। যেদিন বিয়ার খেয়ে আসো সেদিন জানপাখি ডাকো। তা আজ কী খেয়ে এলে যে ডাইনী বলে ডাকছ?
স্বামী : আজ ওসব কিছুই পাইনি। কেবল পানি খেয়ে এসেছি। তাই মাথাটা একদম ক্লিয়ার হয়ে গেছে!
*
এক রাজনীতিবিদ এলেন হোটেলে খেতে। খাবার পর্ব শেষ হতেই হোটেল মালিক বললেন, স্যার, আমাদের খাবার কেমন ছিল?
রাজনীতিবিদ বললেন, কীভাবে বলি! আপনাদের ওই ডিশে ছিল আলুর নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা। আর মাংস ছিল দুর্বল বিরোধী দলের মতো!
*
নাইটগার্ড রাতে তার ডিউটি পালন করছিল। এমন সময় খেয়াল করে দেখলেন, এক লোক পার্কের মধ্যে ঘোরাঘুরি করছে। তিনি ভাবলেন হয়তো চোর হবে। তাই এগিয়ে গিয়ে বললেন, এতো রাতে পার্কে ঘুরছেন কেন কৈফিয়ত দিন?
তাই যদি দেবার থাকত, তাহলে কি আর আমি এতক্ষণ বাইরে থাকি! তাহলে তো সেই কখন আমি বাড়িতে আমার স্ত্রীর কাছেই চলে যেতে পারতাম! বিমর্ষ মুখে বলল লোকটি।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
একগুচ্ছ কৌতুক
শিক্ষক : ধরো, একটা লোক কিছুক্ষণ চেয়ারে বসে থাকেন, হাত-পা ছুড়েন, কখনো কখনো চেয়ার ছেড়ে লাফিয়ে ওঠেন, চিৎকার-চেঁচামেচি করেন, লাফালাফি করেন, কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করেন, আবার বসে পড়েন। এ ব্যক্তি সম্পর্কে তোমাদের মন্তব্য কী?
ছাত্র : স্যার, এ লোক নিশ্চয়ই একজন ফুটবল কোচ!
*
এক মোটা বন্ধু আর এক পাতলা বন্ধু মিলে এক চোরকে ঝাপটে ধরেছে। মোটা বন্ধু চোরের ওপর উঠে বসে পাতলা বন্ধুকে বলল,জলদি গিয়ে পুলিশ ডেকে আন। ওকে পুলিশের হাতে তুলে দেবো।
পাতলা বন্ধু : আমার জুতা জোড়া পাচ্ছি না। আগে জুতা খুঁজে নিই।
চোর তখন হাঁফাতে হাঁফাতে বলল, ওরে ভাই, দেরি করিস না। দরকার হলে আমার চটি জোড়া পরে যা। আমি আর পারছি না
*
স্ত্রী : তুমি যেদিন বাংলা মদ খেয়ে আসো সেদিন আমাকে ফুলঝুরি ডাকো। যেদিন ভদকা খেয়ে আসো সেদিন মাই লাভ ডাকো। যেদিন বিয়ার খেয়ে আসো সেদিন জানপাখি ডাকো। তা আজ কী খেয়ে এলে যে ডাইনী বলে ডাকছ?
স্বামী : আজ ওসব কিছুই পাইনি। কেবল পানি খেয়ে এসেছি। তাই মাথাটা একদম ক্লিয়ার হয়ে গেছে!
*
এক রাজনীতিবিদ এলেন হোটেলে খেতে। খাবার পর্ব শেষ হতেই হোটেল মালিক বললেন, স্যার, আমাদের খাবার কেমন ছিল?
রাজনীতিবিদ বললেন, কীভাবে বলি! আপনাদের ওই ডিশে ছিল আলুর নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা। আর মাংস ছিল দুর্বল বিরোধী দলের মতো!
*
নাইটগার্ড রাতে তার ডিউটি পালন করছিল। এমন সময় খেয়াল করে দেখলেন, এক লোক পার্কের মধ্যে ঘোরাঘুরি করছে। তিনি ভাবলেন হয়তো চোর হবে। তাই এগিয়ে গিয়ে বললেন, এতো রাতে পার্কে ঘুরছেন কেন কৈফিয়ত দিন?
তাই যদি দেবার থাকত, তাহলে কি আর আমি এতক্ষণ বাইরে থাকি! তাহলে তো সেই কখন আমি বাড়িতে আমার স্ত্রীর কাছেই চলে যেতে পারতাম! বিমর্ষ মুখে বলল লোকটি।