শেকৃবির শিক্ষিকার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অভিযোগ
ইমরান খান, শেকৃবি
০১ এপ্রিল ২০২৩, ১৪:৩৫:০০ | অনলাইন সংস্করণ
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শেকৃবি) এক শিক্ষিকার বিরুদ্ধে না পড়াতে পারার অভিযোগ উঠেছে।
শেকৃবির এগ্রিবিজনেস ম্যানেজমেন্ট অনুষদের ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ফাইন্যান্স বিভাগের শিক্ষিকা তাহারিমা হক বেগ পড়াতে পারেন না বলে লিখিত অভিযোগ করেছেন ওই বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
সম্প্রতি শেকৃবি শিক্ষার্থী মারিয়া ছাদ থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যার পর নতুন করে আলোচনায় এসেছে শিক্ষকদের অসহযোগিতামূলক আচরণ, স্বেচ্ছাচারিতা এবং বিশেষ কিছু শিক্ষকের যোগ্য হীনতার বিষয়।
গত বছর জুন মাসে উপাচার্য বরাবর লিখিত আকারে অভিযোগপত্র দেওয়ার পরও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী বলেন, অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের মূল্যায়ন করার জন্যে ক্লাস অথবা কোর্স পরবর্তী ব্যাবস্থা থাকে। কিন্তু দুঃখের বিষয় আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে এধরনের কোন ব্যাবস্থা নেই।
এমনকি কোনো শিক্ষক ক্লাস না নিলে বা কোর্সের ২০টা ক্লাসের স্থানে ১০টা শেষ করলেও ডিনকে মৌখিকভাবে বললে কোনো ব্যবস্থা নেন না। আমরা চাই কোর্স পরবর্তী শিক্ষকদের মূল্যায়ন ব্যবস্থা করা হোক।
উপাচার্য বরাবর লেখা অভিযোগ পত্রে দেখা যায়, শিক্ষক হিসেবে পাঠদানে অক্ষম ৩য় শ্রেণির বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা স্নাতক তাহারিমা হক বেগ।
তাকে ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ফাইন্যান্স বিভাগের শিক্ষক থেকে স্থানান্তর করে অন্য যে কোনো প্রশাসনিক সমমর্যাদার অফিসার হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার অনুরোধ করেন শিক্ষার্থীরা।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
শেকৃবির শিক্ষিকার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অভিযোগ
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শেকৃবি) এক শিক্ষিকার বিরুদ্ধে না পড়াতে পারার অভিযোগ উঠেছে।
শেকৃবির এগ্রিবিজনেস ম্যানেজমেন্ট অনুষদের ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ফাইন্যান্স বিভাগের শিক্ষিকা তাহারিমা হক বেগ পড়াতে পারেন না বলে লিখিত অভিযোগ করেছেন ওই বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
সম্প্রতি শেকৃবি শিক্ষার্থী মারিয়া ছাদ থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যার পর নতুন করে আলোচনায় এসেছে শিক্ষকদের অসহযোগিতামূলক আচরণ, স্বেচ্ছাচারিতা এবং বিশেষ কিছু শিক্ষকের যোগ্য হীনতার বিষয়।
গত বছর জুন মাসে উপাচার্য বরাবর লিখিত আকারে অভিযোগপত্র দেওয়ার পরও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী বলেন, অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের মূল্যায়ন করার জন্যে ক্লাস অথবা কোর্স পরবর্তী ব্যাবস্থা থাকে। কিন্তু দুঃখের বিষয় আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে এধরনের কোন ব্যাবস্থা নেই।
এমনকি কোনো শিক্ষক ক্লাস না নিলে বা কোর্সের ২০টা ক্লাসের স্থানে ১০টা শেষ করলেও ডিনকে মৌখিকভাবে বললে কোনো ব্যবস্থা নেন না। আমরা চাই কোর্স পরবর্তী শিক্ষকদের মূল্যায়ন ব্যবস্থা করা হোক।
উপাচার্য বরাবর লেখা অভিযোগ পত্রে দেখা যায়, শিক্ষক হিসেবে পাঠদানে অক্ষম ৩য় শ্রেণির বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা স্নাতক তাহারিমা হক বেগ।
তাকে ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ফাইন্যান্স বিভাগের শিক্ষক থেকে স্থানান্তর করে অন্য যে কোনো প্রশাসনিক সমমর্যাদার অফিসার হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার অনুরোধ করেন শিক্ষার্থীরা।