জবি গুচ্ছে থাকছে কিনা, সিদ্ধান্ত আসছে
২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের সমন্বিত ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) থাকছে কিনা- তা চূড়ান্তভাবে জানা যাবে পরবর্তী সিন্ডিকেট সভায়। তবে এ সিন্ডিকেট সভা কবে নাগাদ হবে তা জানানো হয়নি।
বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে উপস্থিত একাডেমিক কাউন্সিলের অধিকাংশ সদস্য গুচ্ছ পদ্ধতিতে না থাকার পক্ষে জোর দাবি জানান।
একাডেমি কাউন্সিলের ৬৮ জন সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ৫০ জন সদস্য। এদের মধ্যে গুচ্ছের বিপক্ষে ৩৫ জন, ২ জন পক্ষে এবং বাকি ১৩ জন সদস্য গুচ্ছে থাকা না থাকার বিষয়ে কোনো মতামত দেননি।
একাডেমিক কাউন্সিলের একাধিক সদস্যের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা গুচ্ছ থেকে বের হয়ে এসে নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নিতে দাবি জানিয়ে আসছিলেন। উপাচার্য বরাবর লিখিত দাবিও জানিয়েছিলেন তারা।
এ বিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আইনুল ইসলাম বলেন, আজকের একাডেমিক কাউন্সিলের মিটিংয়ে সর্বসম্মতভাবে সিদ্ধান্ত হয়েছে গুচ্ছে থাকছে না জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। উপাচার্য চেয়েছেন বিষয়টি সিন্ডিকেট সভায় উপস্থাপন করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে।
এ বিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক বলেন, একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্যরা সভায় তাদের বক্তব্য দিয়েছেন। তাদের বক্তব্য অনুযায়ী পরবর্তী সিন্ডিকেট সভায় আলোচনা করে গুচ্ছে থাকা না থাকার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
জবি গুচ্ছে থাকছে কিনা, সিদ্ধান্ত আসছে
২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের সমন্বিত ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) থাকছে কিনা- তা চূড়ান্তভাবে জানা যাবে পরবর্তী সিন্ডিকেট সভায়। তবে এ সিন্ডিকেট সভা কবে নাগাদ হবে তা জানানো হয়নি।
বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে উপস্থিত একাডেমিক কাউন্সিলের অধিকাংশ সদস্য গুচ্ছ পদ্ধতিতে না থাকার পক্ষে জোর দাবি জানান।
একাডেমি কাউন্সিলের ৬৮ জন সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ৫০ জন সদস্য। এদের মধ্যে গুচ্ছের বিপক্ষে ৩৫ জন, ২ জন পক্ষে এবং বাকি ১৩ জন সদস্য গুচ্ছে থাকা না থাকার বিষয়ে কোনো মতামত দেননি।
একাডেমিক কাউন্সিলের একাধিক সদস্যের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা গুচ্ছ থেকে বের হয়ে এসে নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নিতে দাবি জানিয়ে আসছিলেন। উপাচার্য বরাবর লিখিত দাবিও জানিয়েছিলেন তারা।
এ বিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আইনুল ইসলাম বলেন, আজকের একাডেমিক কাউন্সিলের মিটিংয়ে সর্বসম্মতভাবে সিদ্ধান্ত হয়েছে গুচ্ছে থাকছে না জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। উপাচার্য চেয়েছেন বিষয়টি সিন্ডিকেট সভায় উপস্থাপন করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে।
এ বিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক বলেন, একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্যরা সভায় তাদের বক্তব্য দিয়েছেন। তাদের বক্তব্য অনুযায়ী পরবর্তী সিন্ডিকেট সভায় আলোচনা করে গুচ্ছে থাকা না থাকার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।