কবুতর ধরতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
jugantor
কবুতর ধরতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

  যুগান্তর প্রতিবেদন  

২৭ মার্চ ২০২৩, ২২:৩৪:৫৪  |  অনলাইন সংস্করণ

রাজধানীর মিরপুর-১২ নম্বর এলাকায় বৈদ্যুতিক খুঁটিতে চড়ে পোষা কবুতর ধরতে গিয়ে শহিদুল ইসলাম মণ্ডল (২১) নামের এক যুবক বিদ্যুস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেছেন। তিনি পেশায় পোশাক শ্রমিক ছিলেন।

রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে ইলিয়াস মিয়া বস্তি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ২টায় তার মৃত্যু হয়।

শহিদুলের ভাই আরিফ জানান, শহিদুল শখ করে কবুতর পুষতেন। তার পোষা কবুতরগুলোর মধ্যে একটি নতুন কবুতর ছিল। সেটি হঠাৎ উড়ে গিয়ে বসে পাশের বৈদ্যুতিক খুঁটিতে। কবুতরটি ধরতে একপর্যায়ে বিদ্যুতের খুঁটিতে চড়েন শহিদুল। এতে তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে নিচে পড়ে যান। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

শহিদুল রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার কাশেমপুর গ্রামের চান মিয়ার ছেলে। বর্তমানে মিরপুর এলাকায় থাকতেন। ছয় ভাই ও দুই বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন পঞ্চম।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া জানান, কোনো অভিযোগ না থাকায় মরদেহ বিনা ময়নাতদন্তে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

কবুতর ধরতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

 যুগান্তর প্রতিবেদন 
২৭ মার্চ ২০২৩, ১০:৩৪ পিএম  |  অনলাইন সংস্করণ

রাজধানীর মিরপুর-১২ নম্বর এলাকায় বৈদ্যুতিক খুঁটিতে চড়ে পোষা কবুতর ধরতে গিয়ে শহিদুল ইসলাম মণ্ডল (২১) নামের এক যুবক বিদ্যুস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেছেন। তিনি পেশায় পোশাক শ্রমিক ছিলেন।

রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে ইলিয়াস মিয়া বস্তি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ২টায় তার মৃত্যু হয়। 

শহিদুলের ভাই আরিফ জানান, শহিদুল শখ করে কবুতর পুষতেন। তার পোষা কবুতরগুলোর মধ্যে একটি নতুন কবুতর ছিল। সেটি হঠাৎ উড়ে গিয়ে বসে পাশের বৈদ্যুতিক খুঁটিতে। কবুতরটি ধরতে একপর্যায়ে বিদ্যুতের খুঁটিতে চড়েন শহিদুল। এতে তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে নিচে পড়ে যান। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

শহিদুল রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার কাশেমপুর গ্রামের চান মিয়ার ছেলে। বর্তমানে মিরপুর এলাকায় থাকতেন। ছয় ভাই ও দুই বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন পঞ্চম।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া জানান, কোনো অভিযোগ না থাকায় মরদেহ বিনা ময়নাতদন্তে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। 

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন