ভাণ্ডারিয়ায় অভাব সইতে না পেরে ব্যাংক কর্মচারীর আত্মহত্যা
পিরোজপুর প্রতিনিধি
১১ জুন ২০১৯, ২৩:১৫:৪২ | অনলাইন সংস্করণ
পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়া উপজেলায় রূপালী ব্যাংক শাখার চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী (এমএলএসএস) মো. সেলিম খান (৫২) ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
সোমবার রাতে উপজেলার গৌরীপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডে এ ঘটনা ঘটে।
জানাগেছে, উপজেলার গৌরীপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা সেলিম খান আর্থিক দৈন্যতার গ্লানি সইতে না পেরে গভীর রাতে নিজ বাড়ির সংলগ্ন একটি গাছের সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেন। সংসারে তার স্ত্রী, তিন মেয়ে, এক ছেলে এবং মা ও ভাই-বোন রয়েছে।
পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সিসি ক্যামেরার ফুটেজে স্বেচ্ছায় আত্মহত্যা করেছে মর্মে নিশ্চিত হয়েছে।
মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত ছাড়াই মৃতের লাশ পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
ভান্ডারিয়া থানার ওসি মো. শাহাব উদ্দিন জানান, পরিবারের পক্ষ থেকে একটি অপমৃত্যু মামলা করা হয়েছে। পরিবারের অভিযোগ না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ দাফনের অনুমতি দেয়া হয়েছে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ভাণ্ডারিয়ায় অভাব সইতে না পেরে ব্যাংক কর্মচারীর আত্মহত্যা
পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়া উপজেলায় রূপালী ব্যাংক শাখার চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী (এমএলএসএস) মো. সেলিম খান (৫২) ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
সোমবার রাতে উপজেলার গৌরীপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডে এ ঘটনা ঘটে।
জানাগেছে, উপজেলার গৌরীপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা সেলিম খান আর্থিক দৈন্যতার গ্লানি সইতে না পেরে গভীর রাতে নিজ বাড়ির সংলগ্ন একটি গাছের সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেন। সংসারে তার স্ত্রী, তিন মেয়ে, এক ছেলে এবং মা ও ভাই-বোন রয়েছে।
পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সিসি ক্যামেরার ফুটেজে স্বেচ্ছায় আত্মহত্যা করেছে মর্মে নিশ্চিত হয়েছে।
মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত ছাড়াই মৃতের লাশ পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
ভান্ডারিয়া থানার ওসি মো. শাহাব উদ্দিন জানান, পরিবারের পক্ষ থেকে একটি অপমৃত্যু মামলা করা হয়েছে। পরিবারের অভিযোগ না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ দাফনের অনুমতি দেয়া হয়েছে।