হবিগঞ্জে ছাত্রীর চোখের আলো কেড়ে নিলেন শিক্ষক!
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ১৬:৪৩:৫২ | অনলাইন সংস্করণ
হবিগঞ্জ সদর উপজেলার যাদবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী হাবিবা আক্তারের চোখের আলো কেড়ে নিলেন শিক্ষক নিরঞ্জন সরকার। তার বেতের আঘাতে নিভে গেছে তার চোখের আলো।
এ অভিযোগে শিক্ষক নিরঞ্জন সরকারকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। বুধবার দুপুরে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আবুল কালাম আজাদ সাময়িক বরখাস্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, অভিযুক্ত সেই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। পাশাপাশি বিষয়টি তদন্তের জন্য একটি বিভাগীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর তার বিরুদ্ধে স্থায়ীভাবে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এদিকে আহত ছাত্রী হাবিবার পরিবার জানায়, হাবিবা বর্তমানে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইন্সটিটিউট ও হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। অপারেশন করে তার চোখটি কেটে ফেলে দিতে হয়েছে।
উল্লেখ্য, এর আগে মঙ্গলবার উপজেলার যাদবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিরঞ্জন সরকার একটি বেত ছুঁড়ে মারলে ছাত্রী হাবিবা আক্তারের চোখে পড়ে। এতে সে গুরুতর আহত হয়।
তাকে প্রথমে আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকায় স্থানান্তরের পরামর্শ দিলে তাকে জাতীয় চক্ষু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
হবিগঞ্জে ছাত্রীর চোখের আলো কেড়ে নিলেন শিক্ষক!
হবিগঞ্জ সদর উপজেলার যাদবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী হাবিবা আক্তারের চোখের আলো কেড়ে নিলেন শিক্ষক নিরঞ্জন সরকার। তার বেতের আঘাতে নিভে গেছে তার চোখের আলো।
এ অভিযোগে শিক্ষক নিরঞ্জন সরকারকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। বুধবার দুপুরে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আবুল কালাম আজাদ সাময়িক বরখাস্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, অভিযুক্ত সেই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। পাশাপাশি বিষয়টি তদন্তের জন্য একটি বিভাগীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর তার বিরুদ্ধে স্থায়ীভাবে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এদিকে আহত ছাত্রী হাবিবার পরিবার জানায়, হাবিবা বর্তমানে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইন্সটিটিউট ও হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। অপারেশন করে তার চোখটি কেটে ফেলে দিতে হয়েছে।
উল্লেখ্য, এর আগে মঙ্গলবার উপজেলার যাদবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিরঞ্জন সরকার একটি বেত ছুঁড়ে মারলে ছাত্রী হাবিবা আক্তারের চোখে পড়ে। এতে সে গুরুতর আহত হয়।
তাকে প্রথমে আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকায় স্থানান্তরের পরামর্শ দিলে তাকে জাতীয় চক্ষু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।