বেতাগীতে হাসপাতালে ফ্যান খুলে পড়ে রোগী আহত
বেতাগী (বরগুনা) প্রতিনিধি
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ২২:০৭:১৯ | অনলাইন সংস্করণ
বরগুনার বেতাগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সাধারণ ওয়ার্ডের ঘুরন্ত সিলিং ফ্যান খুলে পড়ে সুধির মণ্ডল নামে এক রোগী আহত হয়েছেন।
রোববার রাত ৯টার দিকে হাসপাতালের সাধারণ ওয়ার্ডের ১১ নম্বর সিটের উপরে টানানো ফ্যানটি ছিটকে পরে। এতে ওই সিটে অবস্থানরত রোগী সুধির মণ্ডল আহত হন।
আহত সুধির মণ্ডল উপজেলার মোকামিয়া ইউনিয়নের দারুল উলুম গ্রামের সুরেন্দ্রনাথ মণ্ডলের পুত্র।
জানা গেছে, শারীরিক দুর্বলতা ও জ্বরে আক্রান্ত হয়ে সুধির মণ্ডল হাসপাতালে আসলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে সাধারণ ওয়ার্ডে ১১ নম্বর সিটে ভর্তি করেন। দুই দিন চিকিৎসা নেয়ার পর রোববার রাতে তার মাথার উপরে থাকা জুলন্ত সিলিং ফ্যানটি খুলে পড়ে তার শরীরে আঘাত লাগে। এতে তিনি আরও জখম হন।
পূর্বের অসুস্থতা ও ফ্যান ছিটকে পরে আহত হওয়ার কারণে বেশি অসুস্থ হয়ে পরলে তাকে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা তেন মং বলেন, হাসপাতালের একটি ফ্যান খুলে পড়ার বিষয়টি আমি জানি। তবে কেউ আহত হয়েছেন এমনটি আমার জানা নেই।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
বেতাগীতে হাসপাতালে ফ্যান খুলে পড়ে রোগী আহত
বরগুনার বেতাগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সাধারণ ওয়ার্ডের ঘুরন্ত সিলিং ফ্যান খুলে পড়ে সুধির মণ্ডল নামে এক রোগী আহত হয়েছেন।
রোববার রাত ৯টার দিকে হাসপাতালের সাধারণ ওয়ার্ডের ১১ নম্বর সিটের উপরে টানানো ফ্যানটি ছিটকে পরে। এতে ওই সিটে অবস্থানরত রোগী সুধির মণ্ডল আহত হন।
আহত সুধির মণ্ডল উপজেলার মোকামিয়া ইউনিয়নের দারুল উলুম গ্রামের সুরেন্দ্রনাথ মণ্ডলের পুত্র।
জানা গেছে, শারীরিক দুর্বলতা ও জ্বরে আক্রান্ত হয়ে সুধির মণ্ডল হাসপাতালে আসলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে সাধারণ ওয়ার্ডে ১১ নম্বর সিটে ভর্তি করেন। দুই দিন চিকিৎসা নেয়ার পর রোববার রাতে তার মাথার উপরে থাকা জুলন্ত সিলিং ফ্যানটি খুলে পড়ে তার শরীরে আঘাত লাগে। এতে তিনি আরও জখম হন।
পূর্বের অসুস্থতা ও ফ্যান ছিটকে পরে আহত হওয়ার কারণে বেশি অসুস্থ হয়ে পরলে তাকে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা তেন মং বলেন, হাসপাতালের একটি ফ্যান খুলে পড়ার বিষয়টি আমি জানি। তবে কেউ আহত হয়েছেন এমনটি আমার জানা নেই।