বিয়ের প্রস্তাব দেয়ায় জামালপুরে অটোরিকশা চালককে পিটিয়ে হত্যা
জামালপুর প্রতিনিধি
২৭ মার্চ ২০২০, ২২:৩১:৪৬ | অনলাইন সংস্করণ
জামালপুরে বিয়ের প্রস্তাব দেয়ায় অটোরিকশা চালককে মারধর ও পিটিয়ে হত্যা করেছে কন্যাপক্ষের লোকজন।
সদর উপজেলার দোয়ানীপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত সোহাগ মিয়া (১৮) ওই গ্রামের মৃত নুরুল শেখের পুত্র।
সোহাগের মা কাঞ্চন বেগমের অভিযোগ, একই গ্রামের রফিকুল ইসলাম শ্যামল মিয়ার কন্যা চারদিন আগে ঢাকা থেকে গ্রামের বাড়িতে ফিরে। বৃহস্পতিবার বিয়ের প্রস্তাব দেয় সোহাগ। এ নিয়ে বৃহস্পতিবার রাতে মেয়ের চাচা উজ্জ্বলের নেতৃত্বে লোকজন দুই দফায় সোহাগকে মারধর করে। পিটিয়ে হত্যার পর তার লাশ বাড়ির পাশে গাছে ঝুলিয়ে রাখে।
মেয়েটির বাবা রফিকুল ইসলাম শ্যামল মিয়া ঢাকা বিমানবন্দর এলাকায় থেকে ব্যবসা করেন। মেয়েটি বাবার সঙ্গেই থাকেন। করোনাভাইরাসের কারণে তারা গ্রামের বাড়িতে ফিরেন।
নারায়ণপুর তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ লতিফ মিয়া জানান, খবর পেয়ে শুক্রবার সকালে র্যাব ও পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জামালপুর জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। এ ব্যাপারে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
ঘটনার পর থেকে রফিকুল ইসলাম শ্যামল মিয়াসহ তার বাড়ির সব লোকজন পলাতক থাকায় তাদের কোনো বক্তব্য জানা যায়নি।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
বিয়ের প্রস্তাব দেয়ায় জামালপুরে অটোরিকশা চালককে পিটিয়ে হত্যা
জামালপুরে বিয়ের প্রস্তাব দেয়ায় অটোরিকশা চালককে মারধর ও পিটিয়ে হত্যা করেছে কন্যাপক্ষের লোকজন।
সদর উপজেলার দোয়ানীপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত সোহাগ মিয়া (১৮) ওই গ্রামের মৃত নুরুল শেখের পুত্র।
সোহাগের মা কাঞ্চন বেগমের অভিযোগ, একই গ্রামের রফিকুল ইসলাম শ্যামল মিয়ার কন্যা চারদিন আগে ঢাকা থেকে গ্রামের বাড়িতে ফিরে। বৃহস্পতিবার বিয়ের প্রস্তাব দেয় সোহাগ। এ নিয়ে বৃহস্পতিবার রাতে মেয়ের চাচা উজ্জ্বলের নেতৃত্বে লোকজন দুই দফায় সোহাগকে মারধর করে। পিটিয়ে হত্যার পর তার লাশ বাড়ির পাশে গাছে ঝুলিয়ে রাখে।
মেয়েটির বাবা রফিকুল ইসলাম শ্যামল মিয়া ঢাকা বিমানবন্দর এলাকায় থেকে ব্যবসা করেন। মেয়েটি বাবার সঙ্গেই থাকেন। করোনাভাইরাসের কারণে তারা গ্রামের বাড়িতে ফিরেন।
নারায়ণপুর তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ লতিফ মিয়া জানান, খবর পেয়ে শুক্রবার সকালে র্যাব ও পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জামালপুর জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। এ ব্যাপারে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
ঘটনার পর থেকে রফিকুল ইসলাম শ্যামল মিয়াসহ তার বাড়ির সব লোকজন পলাতক থাকায় তাদের কোনো বক্তব্য জানা যায়নি।