চুয়াডাঙ্গায় ডায়রিয়ায় শিশুর মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় ডায়রিয়া আক্রান্ত হয়ে মুস্তাকিম নামে ১ বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
রোববার বেলা ১১টার দিকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়।
মুস্তাকিম চুয়াডাঙ্গা শহরতলির দৌলাতদিয়ার গ্রামের আবদুল আওয়ালের ছেলে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, শনিবার রাত ৯টার দিকে অসুস্থ অবস্থায় মুস্তাকিমকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার বেলা ১১টার দিকে সে মারা যায়।
মুস্তাকিমের পিতা আবদুল আওয়াল বলেন, ‘শনিবার অতিরিক্ত শ্বাসকষ্টের সঙ্গে পাতলা পায়খানা হচ্ছিল ছেলের। সে কারণে রাতে আমরা তাকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করি।’
ওই ওয়ার্ডের শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. আসাদুর রহমান মালিক বলেন, ‘শিশুটি একদিকে নিউমোনিয়া অপরদিকে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ছিল। অতিরিক্ত পাতলা পায়খানা হওয়ার কারণে তাকে স্যালাইন খাওয়ানোর পরামর্শ দেয়া হয়। কিন্তু তার পরিবারের লোকজন তাকে খাওয়ার স্যালাইন ঘন করে গুলিয়ে খাওয়ায়। এ কারণে শিশুটির ইলেক্ট্রোলাইট সমস্যার সৃষ্টি হয়। এতে শিশুটি মারা গেছে।’
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
চুয়াডাঙ্গায় ডায়রিয়ায় শিশুর মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় ডায়রিয়া আক্রান্ত হয়ে মুস্তাকিম নামে ১ বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
রোববার বেলা ১১টার দিকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়।
মুস্তাকিম চুয়াডাঙ্গা শহরতলির দৌলাতদিয়ার গ্রামের আবদুল আওয়ালের ছেলে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, শনিবার রাত ৯টার দিকে অসুস্থ অবস্থায় মুস্তাকিমকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার বেলা ১১টার দিকে সে মারা যায়।
মুস্তাকিমের পিতা আবদুল আওয়াল বলেন, ‘শনিবার অতিরিক্ত শ্বাসকষ্টের সঙ্গে পাতলা পায়খানা হচ্ছিল ছেলের। সে কারণে রাতে আমরা তাকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করি।’
ওই ওয়ার্ডের শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. আসাদুর রহমান মালিক বলেন, ‘শিশুটি একদিকে নিউমোনিয়া অপরদিকে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ছিল। অতিরিক্ত পাতলা পায়খানা হওয়ার কারণে তাকে স্যালাইন খাওয়ানোর পরামর্শ দেয়া হয়। কিন্তু তার পরিবারের লোকজন তাকে খাওয়ার স্যালাইন ঘন করে গুলিয়ে খাওয়ায়। এ কারণে শিশুটির ইলেক্ট্রোলাইট সমস্যার সৃষ্টি হয়। এতে শিশুটি মারা গেছে।’