‘খাবার না দিলে বিষ দেন’
খাবারের জন্য মহাসড়ক অবরোধ করেছেন মাদারীপুরের মস্তফাপুর ইউনিয়নের গরিব অসহায় দুস্থ-কর্মহীন মানুষ। বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের সদর উপজেলার মস্তফাপুর এলাকায় অবরোধ করেন তারা।
তাদের একটাই দাবি বেঁচে থাকার জন্য যতটুকু খাবার প্রয়োজন অন্তত তার ব্যবস্থা করুক সরকার। আমাদের ঘরে খাবার দেয়া হোক আর তা না হলে আমাদের বিষ দেন, আমরা সেটা খেয়ে মরে যাই। ক্ষুধার যন্ত্রণা আর ভালো লাগে না।
পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে তারা রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে বিক্ষোভ করেন।
বিক্ষোভকারীরা বলেন, আমাদের ঘরে খাবার পৌঁছে দেয়ার কথা থাকলেও সেই খাবার কেউ দিচ্ছে না। আমাদের কাজ-কর্ম নেই, কাজে যেতে চাইলে পুলিশ বাধা দিচ্ছে, তাহলে আমার কী করে খাবার আনব। করোনার কারণে বাড়ির বাইরে যাওয়া নিষেধ করেছে। কিন্তু আজ আমরা রাস্তায় বের হতে বাধ্য হয়েছি।
মস্তফাপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান কুদ্দুস মল্লিক বলেন, আমার ইউনিয়নে যত জনসংখ্যা আছে সে পরিমাণ ত্রাণ আমি পাইনি। সবাইকে দেয়ার মতো ত্রাণ এখনও আসেনি। আসলে দেয়া হবে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
‘খাবার না দিলে বিষ দেন’
খাবারের জন্য মহাসড়ক অবরোধ করেছেন মাদারীপুরের মস্তফাপুর ইউনিয়নের গরিব অসহায় দুস্থ-কর্মহীন মানুষ। বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের সদর উপজেলার মস্তফাপুর এলাকায় অবরোধ করেন তারা।
তাদের একটাই দাবি বেঁচে থাকার জন্য যতটুকু খাবার প্রয়োজন অন্তত তার ব্যবস্থা করুক সরকার। আমাদের ঘরে খাবার দেয়া হোক আর তা না হলে আমাদের বিষ দেন, আমরা সেটা খেয়ে মরে যাই। ক্ষুধার যন্ত্রণা আর ভালো লাগে না।
পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে তারা রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে বিক্ষোভ করেন।
বিক্ষোভকারীরা বলেন, আমাদের ঘরে খাবার পৌঁছে দেয়ার কথা থাকলেও সেই খাবার কেউ দিচ্ছে না। আমাদের কাজ-কর্ম নেই, কাজে যেতে চাইলে পুলিশ বাধা দিচ্ছে, তাহলে আমার কী করে খাবার আনব। করোনার কারণে বাড়ির বাইরে যাওয়া নিষেধ করেছে। কিন্তু আজ আমরা রাস্তায় বের হতে বাধ্য হয়েছি।
মস্তফাপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান কুদ্দুস মল্লিক বলেন, আমার ইউনিয়নে যত জনসংখ্যা আছে সে পরিমাণ ত্রাণ আমি পাইনি। সবাইকে দেয়ার মতো ত্রাণ এখনও আসেনি। আসলে দেয়া হবে।