কমলগঞ্জে পানির দরে কোরবানির পশুর চামড়া বিক্রি
কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
০২ আগস্ট ২০২০, ১৫:৩০:০৪ | অনলাইন সংস্করণ
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলায় কোরবানির পশুর চামড়া পানির দরে বিক্রয় হয়েছে। এতে করে কোরবানি দাতারা ক্ষতিগ্রস্ত না হলেও চামড়া বিক্রয়ের অর্থ থেকে বঞ্চিত হলেন এলাকার দুস্থ ও এতিমরা।
জানা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় কোরবানিদাতারা ফড়িয়া বা মৌসুমি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের নিকট তাদের কোরবানিকৃত বড় গরুর চামড়া ১০০-২০০ টাকা, মাঝারি চামড়া ৬০ থেকে ৭০ টাকা ও গাভীর চামড়া ৫০ টাকা এবং ক্ষেত্র বিশেষে এর চেয়েও কম দামে বিক্রয় করছেন। একটু ত্রুটিপূর্ণ চামড়া ২০ টাকা থেকে ৩০ টাকায়ও বিক্রয় হয়েছে।
এদিকে ছাগলের চামড়ার কোনও প্রকার বেচাকেনা হচ্ছে না বলেও জানা যায়। আর ছাগলের চামড়া বিক্রি না হওয়ায় তা কুকুরের খাদ্যে পরিণত হয়েছে। অনেকেই আবার চামড়া মাটিতে পুঁতে ফেলেছেন। চামড়ার দাম না থাকায় পশু কোরবানিদাতাদের অনেকেই হতাশা প্রকাশ করেছেন। চামড়ার অর্থ না পেয়ে মলিন হয়ে গেছে এলাকার দুস্থ ও অসহায় মানুষের মুখ।
মৌসুমী ব্যবসায়ীদের মধ্যে দুই একজনের সঙ্গে কথা হলে তারা জানান, এলাকায় মুচি ছাড়া চামড়ার অন্য কোনো ক্রেতা না থাকায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
কমলগঞ্জে পানির দরে কোরবানির পশুর চামড়া বিক্রি
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলায় কোরবানির পশুর চামড়া পানির দরে বিক্রয় হয়েছে। এতে করে কোরবানি দাতারা ক্ষতিগ্রস্ত না হলেও চামড়া বিক্রয়ের অর্থ থেকে বঞ্চিত হলেন এলাকার দুস্থ ও এতিমরা।
জানা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় কোরবানিদাতারা ফড়িয়া বা মৌসুমি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের নিকট তাদের কোরবানিকৃত বড় গরুর চামড়া ১০০-২০০ টাকা, মাঝারি চামড়া ৬০ থেকে ৭০ টাকা ও গাভীর চামড়া ৫০ টাকা এবং ক্ষেত্র বিশেষে এর চেয়েও কম দামে বিক্রয় করছেন। একটু ত্রুটিপূর্ণ চামড়া ২০ টাকা থেকে ৩০ টাকায়ও বিক্রয় হয়েছে।
এদিকে ছাগলের চামড়ার কোনও প্রকার বেচাকেনা হচ্ছে না বলেও জানা যায়। আর ছাগলের চামড়া বিক্রি না হওয়ায় তা কুকুরের খাদ্যে পরিণত হয়েছে। অনেকেই আবার চামড়া মাটিতে পুঁতে ফেলেছেন। চামড়ার দাম না থাকায় পশু কোরবানিদাতাদের অনেকেই হতাশা প্রকাশ করেছেন। চামড়ার অর্থ না পেয়ে মলিন হয়ে গেছে এলাকার দুস্থ ও অসহায় মানুষের মুখ।
মৌসুমী ব্যবসায়ীদের মধ্যে দুই একজনের সঙ্গে কথা হলে তারা জানান, এলাকায় মুচি ছাড়া চামড়ার অন্য কোনো ক্রেতা না থাকায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।