একই পরিবারের ৩ জনকে হত্যার অভিযোগে ওসি প্রদীপের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলা
কক্সবাজার প্রতিনিধি
৩১ আগস্ট ২০২০, ১৮:০৪:৫২ | অনলাইন সংস্করণ
একই পরিবারের তিনজনকে হত্যার অভিযোগে টেকনাফ থানার বরখাস্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে নালিশি দরখাস্ত করা হয়েছে। টেকনাফে ৫০ লাখ টাকা না দেয়ায় দুই ভাই এবং এক ভাগ্নেকে ক্রসফায়ারের নামে হত্যার অভিযোগে হয় বলে এতে উল্লেখ করা হয়েছে।
সোমবার কক্সবাজার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালত নং-৩ এ নালিশি দরখাস্তটি দায়ের করেন রাজিয়া মুন্নি (২২) নামে এক গৃহবধূ। এতে আসামি হিসেবে অভিযুক্ত ৩৫ জন পুলিশের সদস্য। বাকি ৬ জন মাদক ব্যবসায়ী, সন্ত্রাসী ও পুলিশের দালাল।
বাদী সুলতানা রাজিয়া মুন্নি টেকনাফ উপজেলা রঙ্গীখালী গাজী পাড়ার মৃত ছৈয়দ আলমের স্ত্রী।
এ সংক্রান্ত আর কোনো মামলা আছে কিনা তদন্ত করে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে টেকনাফ থানাকে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক মোহাম্মদ হেলাল উদ্দীন।
এজাহারে উল্লেখ করা হয়, গত ৬ মে রাত ২টার দিকে রঙ্গীখালী গাজী পাড়ার সৈয়দ আলম ও তার ভাই নূরুল আলম এবং তাদের ভাগ্নে আনসার সদস্য সৈয়দ হোসেন ওরফে আবদুল মোনাফকে ওসি প্রদীপ কুমার দাশের নেতৃত্বে একদল পুলিশ তুলে নিয়ে যায়। পরে পরিবারের কাছ থেকে ৫০ লাখ টাকা দাবি করেন ওসি প্রদীপ। টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে ওই দিন ভোরে বন্দুকযুদ্ধের নামে একসঙ্গে তিনজনকেই ধানক্ষেতে হত্যা করা হয়।
বাদীপক্ষের আইনজীবী কাশেম আলী সাংবাদিকদের এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
একই পরিবারের ৩ জনকে হত্যার অভিযোগে ওসি প্রদীপের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলা
একই পরিবারের তিনজনকে হত্যার অভিযোগে টেকনাফ থানার বরখাস্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে নালিশি দরখাস্ত করা হয়েছে। টেকনাফে ৫০ লাখ টাকা না দেয়ায় দুই ভাই এবং এক ভাগ্নেকে ক্রসফায়ারের নামে হত্যার অভিযোগে হয় বলে এতে উল্লেখ করা হয়েছে।
সোমবার কক্সবাজার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালত নং-৩ এ নালিশি দরখাস্তটি দায়ের করেন রাজিয়া মুন্নি (২২) নামে এক গৃহবধূ। এতে আসামি হিসেবে অভিযুক্ত ৩৫ জন পুলিশের সদস্য। বাকি ৬ জন মাদক ব্যবসায়ী, সন্ত্রাসী ও পুলিশের দালাল।
বাদী সুলতানা রাজিয়া মুন্নি টেকনাফ উপজেলা রঙ্গীখালী গাজী পাড়ার মৃত ছৈয়দ আলমের স্ত্রী।
এ সংক্রান্ত আর কোনো মামলা আছে কিনা তদন্ত করে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে টেকনাফ থানাকে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক মোহাম্মদ হেলাল উদ্দীন।
এজাহারে উল্লেখ করা হয়, গত ৬ মে রাত ২টার দিকে রঙ্গীখালী গাজী পাড়ার সৈয়দ আলম ও তার ভাই নূরুল আলম এবং তাদের ভাগ্নে আনসার সদস্য সৈয়দ হোসেন ওরফে আবদুল মোনাফকে ওসি প্রদীপ কুমার দাশের নেতৃত্বে একদল পুলিশ তুলে নিয়ে যায়। পরে পরিবারের কাছ থেকে ৫০ লাখ টাকা দাবি করেন ওসি প্রদীপ। টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে ওই দিন ভোরে বন্দুকযুদ্ধের নামে একসঙ্গে তিনজনকেই ধানক্ষেতে হত্যা করা হয়।
বাদীপক্ষের আইনজীবী কাশেম আলী সাংবাদিকদের এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।