এবার ওসি প্রদীপের বিরুদ্ধে সাংবাদিকের মামলা
কক্সবাজার প্রতিনিধি
০৮ সেপ্টেম্বর ২০২০, ১৮:১৫:০৭ | অনলাইন সংস্করণ
অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যার ঘটনায় বরখাস্ত হওয়া টেকনাফ থানার সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ করেছেন কারামুক্ত সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা খান।
মঙ্গলবার দুপুরে কক্সবাজারের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বিচারক তামান্না ফারাহর আদালত-৪ এ অভিযোগটি দাখিল করা হয়। আদালত পিবিআইকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।
সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা খানের দায়েরকৃত ফৌজদারি অভিযোগে টেকনাফের সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ পুলিশ সদস্য ও তাদের দালালদের মাধ্যমে পৃথক চার দফা ঘটনায় নানাভাবে শারীরিক নির্যাতন, হত্যাচেষ্টা, মিথ্যা মামলা দায়েরসহ নানা অভিযোগ আনা হয়েছে।
আদালতে অভিযোগ দায়েরকালে বাদীর পক্ষে ছিলেন কক্সবাজার জেলা বারের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট আবুল কালাম সিদ্দিকী, সিনিয়র আইনজীবী মো. মোস্তফা, মো. আবদুল মন্নান, ফখরুল ইসলাম গুন্দু, রেজাউল করিম রেজা, এমএম ইমরুল শরীফসহ অসংখ্য আইনজীবী।
চাঁদাবাজি, অস্ত্র, বিশেষ ক্ষমতা আইন ও মাদকসহ নানা অভিযোগে সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফার বিরুদ্ধে একে একে ছয়টি মামলা করা হয়। এসব মামলায় দীর্ঘ ১১ মাস ৫ দিন পর গত ২৭ আগস্ট কারামুক্ত হন সাংবাদিক ফরিদ। তখন থেকে তিনি কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
ফরিদুল মোস্তফা খান জনতার বাণী ডটকম এবং দৈনিক কক্সবাজার বাণী পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক। তিনি টেকনাফ হোয়াইক্যং সাতঘরিয়া পাড়ার বাসিন্দা মরহুম ডা. মো. ইছহাক খানের ছেলে। বর্তমানে শহরের ১নং ওয়ার্ডের মধ্যম কুতুবদিয়াপাড়ার বাসিন্দা।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এবার ওসি প্রদীপের বিরুদ্ধে সাংবাদিকের মামলা
অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যার ঘটনায় বরখাস্ত হওয়া টেকনাফ থানার সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ করেছেন কারামুক্ত সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা খান।
মঙ্গলবার দুপুরে কক্সবাজারের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বিচারক তামান্না ফারাহর আদালত-৪ এ অভিযোগটি দাখিল করা হয়। আদালত পিবিআইকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।
সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা খানের দায়েরকৃত ফৌজদারি অভিযোগে টেকনাফের সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ পুলিশ সদস্য ও তাদের দালালদের মাধ্যমে পৃথক চার দফা ঘটনায় নানাভাবে শারীরিক নির্যাতন, হত্যাচেষ্টা, মিথ্যা মামলা দায়েরসহ নানা অভিযোগ আনা হয়েছে।
আদালতে অভিযোগ দায়েরকালে বাদীর পক্ষে ছিলেন কক্সবাজার জেলা বারের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট আবুল কালাম সিদ্দিকী, সিনিয়র আইনজীবী মো. মোস্তফা, মো. আবদুল মন্নান, ফখরুল ইসলাম গুন্দু, রেজাউল করিম রেজা, এমএম ইমরুল শরীফসহ অসংখ্য আইনজীবী।
চাঁদাবাজি, অস্ত্র, বিশেষ ক্ষমতা আইন ও মাদকসহ নানা অভিযোগে সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফার বিরুদ্ধে একে একে ছয়টি মামলা করা হয়। এসব মামলায় দীর্ঘ ১১ মাস ৫ দিন পর গত ২৭ আগস্ট কারামুক্ত হন সাংবাদিক ফরিদ। তখন থেকে তিনি কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
ফরিদুল মোস্তফা খান জনতার বাণী ডটকম এবং দৈনিক কক্সবাজার বাণী পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক। তিনি টেকনাফ হোয়াইক্যং সাতঘরিয়া পাড়ার বাসিন্দা মরহুম ডা. মো. ইছহাক খানের ছেলে। বর্তমানে শহরের ১নং ওয়ার্ডের মধ্যম কুতুবদিয়াপাড়ার বাসিন্দা।