কুমিল্লায় খাসজমি বন্দোবস্ত পেল ১৬ পরিবার
কুমিল্লার দেবিদ্বারে খাসজমির বন্দোবস্ত পেয়ে ভূমিহীন ১৬ পরিবারে চলছে ঈদের আনন্দ। অসহায় হতদরিদ্র ওই সব পরিবার বৃহস্পতিবার সংসদ সদস্য রাজী মোহাম্মদ ফখরুলের হাত থেকে বরাদ্দকৃত জমির দলিলপত্র গ্রহণ করেন।
এতে প্রতি পরিবারকে ৫ শতাংশ করে খাসজমির কাগজপত্র হস্তান্তর করা হয়। এ সময় ব্যাপক প্রচেষ্টা চালিয়ে এক চিলতে জমির ব্যবস্থা করে মাথাগোঁজার ঠাঁই করে দেয়ায় সংসদ সদস্য রাজী মোহাম্মদ ফখরুলসহ সরকারের সংশ্লিষ্টদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন সুবিধাভোগীরা।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাকিব হাসানের সভাপতিত্বে সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাহিদা আক্তারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- উপজেলা চেয়ারম্যান হাজী জয়নুল আবেদীন, ওসি জহিরুল আনোয়ার, ভাইস চেয়ারম্যান হাজী আবুল কাশেম ওমানী, নারী ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট নাজমা বেগম, ইউপি চেয়ারম্যান খোরশেদ আলম, অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর আলম, কামরুজ্জামান ভূঁইয়া মুকুল, ভিপি বাবুল হোসেন রাজু, জিএস আব্দুল মান্নান, প্রভাষক সাইফুল ইসলাম শামীম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা নুরুল আমিন, সাদ্দাম হোসেন,উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক ইকবাল হোসেন রুবেল প্রমুখ।
উল্লেখ্য, উপজেলার বাগুর গ্রামের ভূমিহীন সুন্দর আলী, নবীয়াবাদ গ্রামের মো. হানিফ, আল আমিন, জসীমউদ্দীন, অহিদ মিয়া, জাহানারা আক্তার, সুরপুর গ্রামের মোসাম্মৎ লিমা আক্তার, খলিলপুর গ্রামের জিয়ারুল ইসলাম, সুলতানপুর গ্রামের মনির হোসেন, আলী হোসেন, বাবুল মিয়া, বাঙ্গুরী গ্রামের শফিকুল ইসলাম, বাকসার গ্রামের আবেদ আলী সরকার, গুনাইঘর গ্রামের সালমা আক্তার, ছেপাড়া গ্রামের শফিকুল ইসলাম, কাবিলপুর গ্রামের রফিক আহমদ ৫ শতাংশ করে খাসজমির বস্তোবস্ত পান।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
কুমিল্লায় খাসজমি বন্দোবস্ত পেল ১৬ পরিবার
কুমিল্লার দেবিদ্বারে খাসজমির বন্দোবস্ত পেয়ে ভূমিহীন ১৬ পরিবারে চলছে ঈদের আনন্দ। অসহায় হতদরিদ্র ওই সব পরিবার বৃহস্পতিবার সংসদ সদস্য রাজী মোহাম্মদ ফখরুলের হাত থেকে বরাদ্দকৃত জমির দলিলপত্র গ্রহণ করেন।
এতে প্রতি পরিবারকে ৫ শতাংশ করে খাসজমির কাগজপত্র হস্তান্তর করা হয়। এ সময় ব্যাপক প্রচেষ্টা চালিয়ে এক চিলতে জমির ব্যবস্থা করে মাথাগোঁজার ঠাঁই করে দেয়ায় সংসদ সদস্য রাজী মোহাম্মদ ফখরুলসহ সরকারের সংশ্লিষ্টদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন সুবিধাভোগীরা।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাকিব হাসানের সভাপতিত্বে সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাহিদা আক্তারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- উপজেলা চেয়ারম্যান হাজী জয়নুল আবেদীন, ওসি জহিরুল আনোয়ার, ভাইস চেয়ারম্যান হাজী আবুল কাশেম ওমানী, নারী ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট নাজমা বেগম, ইউপি চেয়ারম্যান খোরশেদ আলম, অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর আলম, কামরুজ্জামান ভূঁইয়া মুকুল, ভিপি বাবুল হোসেন রাজু, জিএস আব্দুল মান্নান, প্রভাষক সাইফুল ইসলাম শামীম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা নুরুল আমিন, সাদ্দাম হোসেন,উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক ইকবাল হোসেন রুবেল প্রমুখ।
উল্লেখ্য, উপজেলার বাগুর গ্রামের ভূমিহীন সুন্দর আলী, নবীয়াবাদ গ্রামের মো. হানিফ, আল আমিন, জসীমউদ্দীন, অহিদ মিয়া, জাহানারা আক্তার, সুরপুর গ্রামের মোসাম্মৎ লিমা আক্তার, খলিলপুর গ্রামের জিয়ারুল ইসলাম, সুলতানপুর গ্রামের মনির হোসেন, আলী হোসেন, বাবুল মিয়া, বাঙ্গুরী গ্রামের শফিকুল ইসলাম, বাকসার গ্রামের আবেদ আলী সরকার, গুনাইঘর গ্রামের সালমা আক্তার, ছেপাড়া গ্রামের শফিকুল ইসলাম, কাবিলপুর গ্রামের রফিক আহমদ ৫ শতাংশ করে খাসজমির বস্তোবস্ত পান।