একটি মাছের দাম আড়াই লাখ টাকা!
পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি
১৪ নভেম্বর ২০২০, ১৭:৩৪:৪২ | অনলাইন সংস্করণ
বরগুনার পাথরঘাটায় সুন্দরবন এলাকার জেলেদের জালে ধরা পড়া একটি ভোল মাছ প্রায় আড়াই লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
শনিবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা বিএফডিসি মৎস্যঘাটের ছগির মিয়ার আড়ত থেকে মাছটি ক্রয় করেন ইউসুফ মিয়া নামের এক মৎস্য ব্যবসায়ী।
ছগির মিয়া জানান, শনিবার সকালে সুন্দরবন এলাকার জেলে সুকুমার বহাদ্দার আমার আড়তে মাছটি নিয়ে এলে খোলা ডাকের মাধ্যমে ইউসুফ মিয়া চার লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা মণ দরে কিনে নেন।
ইউসুফ মিয়া জানান, আন্তর্জাতিক বাজারে এই ভোল মাছের বালিশের (মাছের পটকা) ব্যাপক চাহিদা থাকায় আমি এটি সাড়ে চার লাখ টাকা মণ দরে ক্রয় করেছি। মাছটির ওজন ২২ কেজি। তাতে দাম হয়েছে দুই লাখ সাতচল্লিশ হাজার পাঁচশ টাকা।
বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী জানান, ভোল মাছ সচরাচর পাওয়া যায় না। মূলত এ মাছের বালিশের চাহিদা অনেক বেশি। জানা গেছে, এ মাছের বালিশ দিয়ে বিদেশিরা জুস বানিয়ে খেয়ে থাকেন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
একটি মাছের দাম আড়াই লাখ টাকা!
বরগুনার পাথরঘাটায় সুন্দরবন এলাকার জেলেদের জালে ধরা পড়া একটি ভোল মাছ প্রায় আড়াই লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
শনিবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা বিএফডিসি মৎস্যঘাটের ছগির মিয়ার আড়ত থেকে মাছটি ক্রয় করেন ইউসুফ মিয়া নামের এক মৎস্য ব্যবসায়ী।
ছগির মিয়া জানান, শনিবার সকালে সুন্দরবন এলাকার জেলে সুকুমার বহাদ্দার আমার আড়তে মাছটি নিয়ে এলে খোলা ডাকের মাধ্যমে ইউসুফ মিয়া চার লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা মণ দরে কিনে নেন।
ইউসুফ মিয়া জানান, আন্তর্জাতিক বাজারে এই ভোল মাছের বালিশের (মাছের পটকা) ব্যাপক চাহিদা থাকায় আমি এটি সাড়ে চার লাখ টাকা মণ দরে ক্রয় করেছি। মাছটির ওজন ২২ কেজি। তাতে দাম হয়েছে দুই লাখ সাতচল্লিশ হাজার পাঁচশ টাকা।
বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী জানান, ভোল মাছ সচরাচর পাওয়া যায় না। মূলত এ মাছের বালিশের চাহিদা অনেক বেশি। জানা গেছে, এ মাছের বালিশ দিয়ে বিদেশিরা জুস বানিয়ে খেয়ে থাকেন।