যমুনায় অবৈধ বালু উত্তোলনে ১৫ ডেজার ভাঙচুর
ভূঞাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
১৯ নভেম্বর ২০২০, ১৫:০৫:৩২ | অনলাইন সংস্করণ
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলায় যমুনা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত ১৫টি বাংলা ডেজার ভাঙচুর করেছেন।
বুধ থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাসরীন পারভীন এবং সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আসলাম হোসাইন এ অভিযান পরিচালনা করে ওই ড্রেজারগুলো ভাঙচুর করেন।
জানা যায়, বঙ্গবন্ধু যমুনা সেতু ক্যান্টনমেন্টসংলগ্ন নেংড়া বাজার জাহাজমারা ঘাট থেকে গোবিন্দাসীঘাট পর্যন্ত সাতটি এবং জিগাতলা থেকে জগৎপুরা পর্যন্ত আটটি অবৈধ বালুঘাটের বাংলা ডেজার ভাঙচুর করা হয়েছে।
ভালকুটিয়া গ্রামের আবদুর রশিদ জানান, অবৈধ বালু উত্তোলনের ফলে নদীভাঙনে আমাদের বাড়িঘর হুমকির মুখে রয়েছে। বালু ব্যবসায়ীরা প্রভাবশালী হওয়ায় আমরা বাধা দেয়ার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাসরীন পারভীন জানান, ভ্রাম্যমাণ আদালতের সংবাদে অবৈধ বালু উত্তোলনকারীরা পালিয়ে যাওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া সম্ভব হয়নি।
তবে যমুনা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
যমুনায় অবৈধ বালু উত্তোলনে ১৫ ডেজার ভাঙচুর
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলায় যমুনা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত ১৫টি বাংলা ডেজার ভাঙচুর করেছেন।
বুধ থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাসরীন পারভীন এবং সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আসলাম হোসাইন এ অভিযান পরিচালনা করে ওই ড্রেজারগুলো ভাঙচুর করেন।
জানা যায়, বঙ্গবন্ধু যমুনা সেতু ক্যান্টনমেন্টসংলগ্ন নেংড়া বাজার জাহাজমারা ঘাট থেকে গোবিন্দাসীঘাট পর্যন্ত সাতটি এবং জিগাতলা থেকে জগৎপুরা পর্যন্ত আটটি অবৈধ বালুঘাটের বাংলা ডেজার ভাঙচুর করা হয়েছে।
ভালকুটিয়া গ্রামের আবদুর রশিদ জানান, অবৈধ বালু উত্তোলনের ফলে নদীভাঙনে আমাদের বাড়িঘর হুমকির মুখে রয়েছে। বালু ব্যবসায়ীরা প্রভাবশালী হওয়ায় আমরা বাধা দেয়ার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাসরীন পারভীন জানান, ভ্রাম্যমাণ আদালতের সংবাদে অবৈধ বালু উত্তোলনকারীরা পালিয়ে যাওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া সম্ভব হয়নি।
তবে যমুনা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান অব্যাহত থাকবে।