খুলনায় ভ্যানচালক হত্যায় একমাত্র আসামির ফাঁসি
খুলনা ব্যুরো
২৩ নভেম্বর ২০২০, ১৩:৫৭:০২ | অনলাইন সংস্করণ
খুলনার রূপসা উপজেলায় ভ্যানচালক ইমরান সরদার হত্যা মামলায় একমাত্র আসামি আমির আলী মীর ওরফে কাওসারকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে এক হাজার টাকা অর্থদণ্ডও দেয়া হয়েছে।
সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টায় খুলনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. মশিউর রহমান এ আদেশ দেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিল।
আদালত তার রায়ের পর্যালোচনায় জানান, পারিবারিক কলহের জের ধরে এ হত্যাকাণ্ডটি সংগঠিত হয়েছিল।
আদালত সূত্র জানায়, ২০১৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি দুপুরে ইমরান সরদার তার ভ্যান নিয়ে বের হয়ে নিখোঁজ হন। পর দিন সকালে রূপসার নন্দনপুরের একটি সুপারি বাগান থেকে ইমরানের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় নিহতের বাবা ইউসুফ সরদার বাদী হয়ে অজ্ঞাত একজনকে আসামি করে রূপসা থানায় হত্যা মামলা করেন।
একই বছরের ২ জুলাই আমির আলী মীর ওরফে কওসারকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়।
৩২ সাক্ষীর মধ্যে ২৯ জনের সাক্ষ্য শেষে আদালত এ রায় দেন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
খুলনায় ভ্যানচালক হত্যায় একমাত্র আসামির ফাঁসি
খুলনার রূপসা উপজেলায় ভ্যানচালক ইমরান সরদার হত্যা মামলায় একমাত্র আসামি আমির আলী মীর ওরফে কাওসারকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে এক হাজার টাকা অর্থদণ্ডও দেয়া হয়েছে।
সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টায় খুলনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. মশিউর রহমান এ আদেশ দেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিল।
আদালত তার রায়ের পর্যালোচনায় জানান, পারিবারিক কলহের জের ধরে এ হত্যাকাণ্ডটি সংগঠিত হয়েছিল।
আদালত সূত্র জানায়, ২০১৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি দুপুরে ইমরান সরদার তার ভ্যান নিয়ে বের হয়ে নিখোঁজ হন। পর দিন সকালে রূপসার নন্দনপুরের একটি সুপারি বাগান থেকে ইমরানের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় নিহতের বাবা ইউসুফ সরদার বাদী হয়ে অজ্ঞাত একজনকে আসামি করে রূপসা থানায় হত্যা মামলা করেন।
একই বছরের ২ জুলাই আমির আলী মীর ওরফে কওসারকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়।
৩২ সাক্ষীর মধ্যে ২৯ জনের সাক্ষ্য শেষে আদালত এ রায় দেন।