ব্যথা সইতে না পেরে নারীর আত্মহত্যা
নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলায় মাথাব্যথা সইতে না পেরে কীটনাশক পান করে বানু আক্তার (৫৫) নামে এক নারী আত্মহত্যা করেছেন।
সোমবার দুপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন থেকে ওই নারী মারা যান।
মৃত বানু আক্তার উপজেলার সদর ইউনিয়নের বারদার গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য ইছব আলীর সহধর্মিণী। তিনি দীর্ঘদিন ধরে মাথাব্যথা রোগে ভুগছিলেন এবং এ রোগের জন্য বহুদিন ধরে তার চিকিৎসা চলছিল বলে মৃতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে।
জানা যায়, গত রোববার সকালে পরিবারের অজান্তে বানু আক্তার নিজ ঘরে কীটনাশক পান করেন। বিষয়টি টের পেয়ে পরিবারের লোকজন তাকে দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। সোমবার দুপুরের দিকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থেকে তার মৃত্যু হয়।
খবর পেয়ে পুলিশ সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি এবং মৃতদেহটি উদ্ধার করে বিকালে ময়নাতদন্তের জন্য থানায় নিয়ে যায়।
নেত্রকোনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোরশেদা খাতুন এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, এ বিষয়ে মৃতের বাবার বাড়ির লোকজনসহ স্বামী ও সন্তান ময়নাতদন্ত করাতে আপত্তি জানায়।
পরে তাদের পক্ষ থেকে অভিযোগ না থাকায় স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে বলে তিনি জানান।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ব্যথা সইতে না পেরে নারীর আত্মহত্যা
নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলায় মাথাব্যথা সইতে না পেরে কীটনাশক পান করে বানু আক্তার (৫৫) নামে এক নারী আত্মহত্যা করেছেন।
সোমবার দুপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন থেকে ওই নারী মারা যান।
মৃত বানু আক্তার উপজেলার সদর ইউনিয়নের বারদার গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য ইছব আলীর সহধর্মিণী। তিনি দীর্ঘদিন ধরে মাথাব্যথা রোগে ভুগছিলেন এবং এ রোগের জন্য বহুদিন ধরে তার চিকিৎসা চলছিল বলে মৃতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে।
জানা যায়, গত রোববার সকালে পরিবারের অজান্তে বানু আক্তার নিজ ঘরে কীটনাশক পান করেন। বিষয়টি টের পেয়ে পরিবারের লোকজন তাকে দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। সোমবার দুপুরের দিকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থেকে তার মৃত্যু হয়।
খবর পেয়ে পুলিশ সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি এবং মৃতদেহটি উদ্ধার করে বিকালে ময়নাতদন্তের জন্য থানায় নিয়ে যায়।
নেত্রকোনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোরশেদা খাতুন এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, এ বিষয়ে মৃতের বাবার বাড়ির লোকজনসহ স্বামী ও সন্তান ময়নাতদন্ত করাতে আপত্তি জানায়।
পরে তাদের পক্ষ থেকে অভিযোগ না থাকায় স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে বলে তিনি জানান।