ফতুল্লায় আগুনে একই পরিবারের দগ্ধ ৩
ফতুল্লা (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
০৩ ডিসেম্বর ২০২০, ১৩:৩৭:৩৩ | অনলাইন সংস্করণ
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় আগুনে একই পরিবারের স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানসহ তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাদের ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে নেয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ভোরে ফতুল্লার উত্তর ইসদাইর গাবতলী এলাকার ইয়াসিন মিয়ার তিনতলা বাড়ির নিচতলায় এ ঘটনা ঘটে।
দগ্ধরা হলেন- রেজা কাজী (৪৫), তার স্ত্রী জমিলা খাতুন (৩৫) ও তাদের মেয়ে মিতু আক্তার (১৫)। তারা গাবতলী এলাকার ইয়াসিন মিয়ার তিনতলা বাড়ির নিচতলায় ভাড়া থাকতেন।
দগ্ধ রেজা কাজী ভ্যানে করে হরেকরকম মাল ক্রয় বিক্রয় করেন। তিনি পাবনা জেলার সুজানগর থানার আহম্মদপুর গ্রামের মৃত ইসলাম কাজীর ছেলে।
বাড়িওয়ালা ইয়াসিন মিয়া যুগান্তরকে জানান, আগুনের সূত্রপাত বলতে পারি না। তবে মশার কয়েল থেকে হতে পারে। আগুনে দগ্ধ রেজা কাজী, তার স্ত্রী জমিলা খাতুন ও তাদের মেয়ে মিতু আক্তারকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
সুস্থ হয়ে ফিরলে তারাই আগুনের সূত্রপাত সঠিকভাবে বলতে পারবেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আগুনে রেজা কাজীর শরীরের পুরো অংশ পুড়ে চামড়া উঠে গেছে। অন্যদিকে তার স্ত্রী জমিলা খাতুনের শরীরের অধিকাংশ পুড়ে গেছে। এবং তাদের দুজনের চেয়ে কম পুড়েছে মিতু আক্তারের শরীর। তবে তিনজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ফতুল্লায় আগুনে একই পরিবারের দগ্ধ ৩
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় আগুনে একই পরিবারের স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানসহ তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাদের ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে নেয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ভোরে ফতুল্লার উত্তর ইসদাইর গাবতলী এলাকার ইয়াসিন মিয়ার তিনতলা বাড়ির নিচতলায় এ ঘটনা ঘটে।
দগ্ধরা হলেন- রেজা কাজী (৪৫), তার স্ত্রী জমিলা খাতুন (৩৫) ও তাদের মেয়ে মিতু আক্তার (১৫)। তারা গাবতলী এলাকার ইয়াসিন মিয়ার তিনতলা বাড়ির নিচতলায় ভাড়া থাকতেন।
দগ্ধ রেজা কাজী ভ্যানে করে হরেকরকম মাল ক্রয় বিক্রয় করেন। তিনি পাবনা জেলার সুজানগর থানার আহম্মদপুর গ্রামের মৃত ইসলাম কাজীর ছেলে।
বাড়িওয়ালা ইয়াসিন মিয়া যুগান্তরকে জানান, আগুনের সূত্রপাত বলতে পারি না। তবে মশার কয়েল থেকে হতে পারে। আগুনে দগ্ধ রেজা কাজী, তার স্ত্রী জমিলা খাতুন ও তাদের মেয়ে মিতু আক্তারকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
সুস্থ হয়ে ফিরলে তারাই আগুনের সূত্রপাত সঠিকভাবে বলতে পারবেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আগুনে রেজা কাজীর শরীরের পুরো অংশ পুড়ে চামড়া উঠে গেছে। অন্যদিকে তার স্ত্রী জমিলা খাতুনের শরীরের অধিকাংশ পুড়ে গেছে। এবং তাদের দুজনের চেয়ে কম পুড়েছে মিতু আক্তারের শরীর। তবে তিনজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।