বিয়ের প্রলোভনে গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, আদালতে রাসেলের স্বীকারোক্তি
ছাতক (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
০৬ জানুয়ারি ২০২১, ১৯:৪৯:৩২ | অনলাইন সংস্করণ
সুনামগঞ্জের ছাতকে বিয়ের প্রলোভনে এক গৃহকর্মীকে (১৮) ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। বুধবার ধর্ষণের দায় স্বীকার করে রাসেল মিয়া (২৬) নামে ওই যুবক আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন।
আসামি রাসেল মিয়া উপজেলার কালারুকা ইউপির মুক্তিরগাঁও হরিশপুর গ্রামের আজর আলী বতাই মিয়ার ছেলে।
অভিযোগে জানা যায়, গৃহকর্মী ওই তরুণীর বাবা-মায়ের কোনো সন্ধান না পাওয়ায় গত এক বছর যাবত মুক্তিরগাঁও ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল হকের বাড়িতে ঝিয়ের কাজ করে আসছিলেন।
গত ২০ ডিসেম্বর রাতে ওই বাড়িতে থাকা চেয়ারম্যানের ভাতিজা রাসেল মিয়া (২৬) ওই তরুণীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সিলেট মেজরটিলায় তার বন্ধু জাবেদ মিয়ার বাসায় নিয়ে যায়। সেখানে রেখে গত ১ জানুয়ারি তাকে ধর্ষণ করে।
এ ঘটনায় ভিকটিম নিজে বাদী হয়ে থানায় একটি ধর্ষণের মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের ১২ ঘণ্টার মধ্যেই মামলার তদন্তকারী এসআই হাবিবুর রহমান পিপিএম ও এসআই লিটন দাস ধর্ষণকারী রাসেল মিয়াকে গ্রেফতার করেন।
এ ব্যাপারে এসআই হাবিবুর রহমান পিপিএম জানান, গ্রেফতারকৃত আসামি রাসেল মিয়া ধর্ষণের দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
বিয়ের প্রলোভনে গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, আদালতে রাসেলের স্বীকারোক্তি
সুনামগঞ্জের ছাতকে বিয়ের প্রলোভনে এক গৃহকর্মীকে (১৮) ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। বুধবার ধর্ষণের দায় স্বীকার করে রাসেল মিয়া (২৬) নামে ওই যুবক আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন।
আসামি রাসেল মিয়া উপজেলার কালারুকা ইউপির মুক্তিরগাঁও হরিশপুর গ্রামের আজর আলী বতাই মিয়ার ছেলে।
অভিযোগে জানা যায়, গৃহকর্মী ওই তরুণীর বাবা-মায়ের কোনো সন্ধান না পাওয়ায় গত এক বছর যাবত মুক্তিরগাঁও ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল হকের বাড়িতে ঝিয়ের কাজ করে আসছিলেন।
গত ২০ ডিসেম্বর রাতে ওই বাড়িতে থাকা চেয়ারম্যানের ভাতিজা রাসেল মিয়া (২৬) ওই তরুণীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সিলেট মেজরটিলায় তার বন্ধু জাবেদ মিয়ার বাসায় নিয়ে যায়। সেখানে রেখে গত ১ জানুয়ারি তাকে ধর্ষণ করে।
এ ঘটনায় ভিকটিম নিজে বাদী হয়ে থানায় একটি ধর্ষণের মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের ১২ ঘণ্টার মধ্যেই মামলার তদন্তকারী এসআই হাবিবুর রহমান পিপিএম ও এসআই লিটন দাস ধর্ষণকারী রাসেল মিয়াকে গ্রেফতার করেন।
এ ব্যাপারে এসআই হাবিবুর রহমান পিপিএম জানান, গ্রেফতারকৃত আসামি রাসেল মিয়া ধর্ষণের দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।