আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনে স্বাস্থ্য দপ্তরের স্ত্রীসহ কর্মচারী কারাগারে
খুলনা ব্যুরো
১৪ জানুয়ারি ২০২১, ২২:৪৫:২৯ | অনলাইন সংস্করণ
আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তরের স্টেনোগ্রাফার ফরিদ আহমেদ মোল্লা ও তার স্ত্রী পলি আহমেদকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ফরিদ আহমেদ ও তার স্ত্রী মহানগর বিশেষ দায়রা জজ আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে বিচারক মো. শহিদুল ইসলাম জামিন নামঞ্জুর করে তাদেরকে কারাগারে পাঠান।
দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদকের পিপি অ্যাডভোকেট খন্দকার মজিবর রহমান ও আইনজীবী সেলিম আল আজাদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ফরিদ মোল্লা দীর্ঘদিন জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বদলি, প্রমোশন ও নিয়োগ বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত। এভাবে অবৈধ প্রক্রিয়ায় তিনি আয়বহির্ভূত অঢেল অর্থ-সম্পদ গড়ে তুলেছেন।
দুদুকের পিপি খন্দকার মজিবর রহমান জানান, ২০২০ সালের ৯ ডিসেম্বর ফরিদ মোল্লা ও তার স্ত্রীর নামে আয়বহির্ভূত ৩৩ লাখ ৩৫ হাজার ২০৪ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করে দুদক। দুদকের সহকারী পরিচালক ফয়সাল গাজী তদন্তে প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ার পর এই মামলা করেন। মামলায় এতদিন তারা দুজনই উচ্চ আদালতের জামিনে ছিলেন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনে স্বাস্থ্য দপ্তরের স্ত্রীসহ কর্মচারী কারাগারে
আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তরের স্টেনোগ্রাফার ফরিদ আহমেদ মোল্লা ও তার স্ত্রী পলি আহমেদকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ফরিদ আহমেদ ও তার স্ত্রী মহানগর বিশেষ দায়রা জজ আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে বিচারক মো. শহিদুল ইসলাম জামিন নামঞ্জুর করে তাদেরকে কারাগারে পাঠান।
দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদকের পিপি অ্যাডভোকেট খন্দকার মজিবর রহমান ও আইনজীবী সেলিম আল আজাদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ফরিদ মোল্লা দীর্ঘদিন জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বদলি, প্রমোশন ও নিয়োগ বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত। এভাবে অবৈধ প্রক্রিয়ায় তিনি আয়বহির্ভূত অঢেল অর্থ-সম্পদ গড়ে তুলেছেন।
দুদুকের পিপি খন্দকার মজিবর রহমান জানান, ২০২০ সালের ৯ ডিসেম্বর ফরিদ মোল্লা ও তার স্ত্রীর নামে আয়বহির্ভূত ৩৩ লাখ ৩৫ হাজার ২০৪ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করে দুদক। দুদকের সহকারী পরিচালক ফয়সাল গাজী তদন্তে প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ার পর এই মামলা করেন। মামলায় এতদিন তারা দুজনই উচ্চ আদালতের জামিনে ছিলেন।