৮৮ শতাংশ ভোট পেয়ে আ’লীগ প্রার্থীর জয়
দাগনভূঞা (ফেনী) প্রতিনিধি
১৬ জানুয়ারি ২০২১, ২০:০০:২০ | অনলাইন সংস্করণ
ফেনীর দাগনভূঞা পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে প্রদত্ত ভোটের ৮৮ শতাংশ ভোট পেয়ে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ওমর ফারুক খান (নৌকা) বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন।
ওমর ফারুক খান পেয়েছেন ৮২৩৪ ভোট। মেয়র পদে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির (ধানের শীষ) কাজী সাইফুর রহমান স্বপন পেয়েছেন ৯৩৯ ভোট। এছাড়া লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী বিনোদ বিহারী ভৌমিক পেয়েছেন ১১৯ ভোট ও স্বতন্ত্র প্রার্থী তারিক আজিজ পেয়েছেন ৬১ ভোট।
দাগনভূঞা পৌরসভায় মোট ২৫,০৭২ ভোটের মধ্যে প্রদত্ত ভোট ৯৩৫৩টি। ফলে প্রদত্ত ৯৩৫৩টি ভোটের ৮৮ শতাংশ ভোট (৮২৩৪ ভোট) পেয়েছেন আওয়ামী লীগের মেয়রপ্রার্থী ওমর ফারুক খান।
এ পৌরসভার নির্বাচন হয় ইভিএমের মাধ্যমে। নির্বাচনে ১৩টি কেন্দ্রে ১৩ জন প্রিজাইডিং অফিসার ও ৭৩ জন সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার দায়িত্ব পালন করেন। প্রতি কেন্দ্রে দুইজন করে মোট ১৪৬ জন পোলিং অফিসার ছিলেন।
প্রতিটি ভোট কক্ষে ১টি করে ৭৩টি ইভিএম মেশিন ছিল। এছাড়াও প্রতিটি কেন্দ্রে ১টি করে মোট ১৩টি অতিরিক্ত ইভিএম মেশিন সংরক্ষিত ছিল।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
৮৮ শতাংশ ভোট পেয়ে আ’লীগ প্রার্থীর জয়
ফেনীর দাগনভূঞা পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে প্রদত্ত ভোটের ৮৮ শতাংশ ভোট পেয়ে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ওমর ফারুক খান (নৌকা) বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন।
ওমর ফারুক খান পেয়েছেন ৮২৩৪ ভোট। মেয়র পদে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির (ধানের শীষ) কাজী সাইফুর রহমান স্বপন পেয়েছেন ৯৩৯ ভোট। এছাড়া লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী বিনোদ বিহারী ভৌমিক পেয়েছেন ১১৯ ভোট ও স্বতন্ত্র প্রার্থী তারিক আজিজ পেয়েছেন ৬১ ভোট।
দাগনভূঞা পৌরসভায় মোট ২৫,০৭২ ভোটের মধ্যে প্রদত্ত ভোট ৯৩৫৩টি। ফলে প্রদত্ত ৯৩৫৩টি ভোটের ৮৮ শতাংশ ভোট (৮২৩৪ ভোট) পেয়েছেন আওয়ামী লীগের মেয়রপ্রার্থী ওমর ফারুক খান।
এ পৌরসভার নির্বাচন হয় ইভিএমের মাধ্যমে। নির্বাচনে ১৩টি কেন্দ্রে ১৩ জন প্রিজাইডিং অফিসার ও ৭৩ জন সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার দায়িত্ব পালন করেন। প্রতি কেন্দ্রে দুইজন করে মোট ১৪৬ জন পোলিং অফিসার ছিলেন।
প্রতিটি ভোট কক্ষে ১টি করে ৭৩টি ইভিএম মেশিন ছিল। এছাড়াও প্রতিটি কেন্দ্রে ১টি করে মোট ১৩টি অতিরিক্ত ইভিএম মেশিন সংরক্ষিত ছিল।