কাশিমপুর কারাগারে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
গাজীপুর প্রতিনিধি
১৬ জানুয়ারি ২০২১, ২১:১৫:৪৮ | অনলাইন সংস্করণ
গাজীপুরের কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এক কয়েদির মৃত্যু হয়েছে। শনিবার সকাল ৮টার দিকে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মারা যাওয়া ব্যক্তি হলেন- শেরপুরের নালিতাবাড়ী থানার পানিহাতা কেকামারি এলাকার নিতিশ মান্দার ছেলে কান্তি মারাক (৪৪)।
কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মো. গিয়াস উদ্দিন জানান, নালিতাবাড়ী থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ছিলেন কান্তি মারাক। গত ৩ বছর যাবৎ তিনি কারাগারে বন্দি ছিলেন। শনিবার সকালে অসুস্থ হয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন তিনি।
এ সময় তাকে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরে চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সকাল ৮টার দিকে কান্তি মারাককে মৃত ঘোষণা করেন। এ কারাগারে তার কয়েদি নং-৪৩২২/এ ছিল। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
কাশিমপুর কারাগারে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
গাজীপুরের কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এক কয়েদির মৃত্যু হয়েছে। শনিবার সকাল ৮টার দিকে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মারা যাওয়া ব্যক্তি হলেন- শেরপুরের নালিতাবাড়ী থানার পানিহাতা কেকামারি এলাকার নিতিশ মান্দার ছেলে কান্তি মারাক (৪৪)।
কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মো. গিয়াস উদ্দিন জানান, নালিতাবাড়ী থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ছিলেন কান্তি মারাক। গত ৩ বছর যাবৎ তিনি কারাগারে বন্দি ছিলেন। শনিবার সকালে অসুস্থ হয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন তিনি।
এ সময় তাকে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরে চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সকাল ৮টার দিকে কান্তি মারাককে মৃত ঘোষণা করেন। এ কারাগারে তার কয়েদি নং-৪৩২২/এ ছিল। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।