ভোট বর্জন করেছেন যেসব মেয়র-কাউন্সিলর
দিনভর সংঘাত-সংঘর্ষ, ধাওয়া পাল্টাধাওয়া, গোলাগুলি, ইভিএম ভাংচুর, ভোট বর্জনসহ নানা ঘটন-অঘটনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের নির্বাচন। নির্বাচনে মেয়র, সাধারণ কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত আসনে নারী প্রার্থীদের অনেকে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বুধবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ করা হয়। ভোটগ্রহণ শুরুর পর সকালে একজন নিহত, বিভিন্ন কেন্দ্রে সংঘর্ষ, গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটে।
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে দুপুরেই ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন ইসলামী আন্দোলনের মেয়র প্রার্থী জান্নাতুল ইসলাম (হাতপাখা)।
নিজের ভোটটিও দিতে না পেরে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন ১৪, ১৫ ও ২১ নম্বর সংরক্ষিত ওয়ার্ডের বিএনপি সমর্থিত নারী কাউন্সিলর প্রার্থী মনোয়ারা বেগম মনি। বুধবার দুপুর ১২টার দিকে তিনি লালখানবাজার শহীদনগর সিটি করপোরেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ভোট দেয়ার জন্য গেলে সেখানে প্রতিপক্ষ প্রার্থীর সমর্থকরা ভোটদানে বাধা দেন তাকে। এ অভিযোগে তিনি লালখানবাজার শহীদনগর সিটি করপোরেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের সামনে রাস্তায় বসে প্রতিবাদ জানান এবং ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন।
১১নং দক্ষিণ কাট্টলী ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মোরশেদ আকতার চৌধুরীও ভোট বর্জন করেন।
এদিকে ভোটকেন্দ্র দখল, ইভিএম মেশিন ভাংচুর ও সহিংসতার অভিযোগে ৩৪নং ওয়ার্ডের দুটি কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়। কেন্দ্র দুটি হচ্ছে- পাথরঘাটা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও জেএম সেন স্কুল ও কলেজ ভোট কেন্দ্র। রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. হাসানুজ্জামান যুগান্তরকে এ তথ্য জানান।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ভোট বর্জন করেছেন যেসব মেয়র-কাউন্সিলর
দিনভর সংঘাত-সংঘর্ষ, ধাওয়া পাল্টাধাওয়া, গোলাগুলি, ইভিএম ভাংচুর, ভোট বর্জনসহ নানা ঘটন-অঘটনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের নির্বাচন। নির্বাচনে মেয়র, সাধারণ কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত আসনে নারী প্রার্থীদের অনেকে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বুধবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ করা হয়। ভোটগ্রহণ শুরুর পর সকালে একজন নিহত, বিভিন্ন কেন্দ্রে সংঘর্ষ, গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটে।
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে দুপুরেই ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন ইসলামী আন্দোলনের মেয়র প্রার্থী জান্নাতুল ইসলাম (হাতপাখা)।
নিজের ভোটটিও দিতে না পেরে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন ১৪, ১৫ ও ২১ নম্বর সংরক্ষিত ওয়ার্ডের বিএনপি সমর্থিত নারী কাউন্সিলর প্রার্থী মনোয়ারা বেগম মনি। বুধবার দুপুর ১২টার দিকে তিনি লালখানবাজার শহীদনগর সিটি করপোরেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ভোট দেয়ার জন্য গেলে সেখানে প্রতিপক্ষ প্রার্থীর সমর্থকরা ভোটদানে বাধা দেন তাকে। এ অভিযোগে তিনি লালখানবাজার শহীদনগর সিটি করপোরেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের সামনে রাস্তায় বসে প্রতিবাদ জানান এবং ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন।
১১নং দক্ষিণ কাট্টলী ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মোরশেদ আকতার চৌধুরীও ভোট বর্জন করেন।
এদিকে ভোটকেন্দ্র দখল, ইভিএম মেশিন ভাংচুর ও সহিংসতার অভিযোগে ৩৪নং ওয়ার্ডের দুটি কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়। কেন্দ্র দুটি হচ্ছে- পাথরঘাটা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও জেএম সেন স্কুল ও কলেজ ভোট কেন্দ্র। রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. হাসানুজ্জামান যুগান্তরকে এ তথ্য জানান।