ফতুল্লায় ৪ শ্রমিক হত্যায় ২ আসামির ফাঁসি, ৯ জনের যাবজ্জীবন
ফতুল্লা প্রতিনিধি
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১, ১৪:১০:১২ | অনলাইন সংস্করণ
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার বক্তাবলীতে চার বাল্কহেড শ্রমিককে হত্যা মামলায় দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড ও ৯ আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
রোববার দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক সাবিনা ইয়াসমিন এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলো– তাজুল ইসলাম ও মহি ফিডার।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তরা হলো– চাঁন মিয়া, দুলাল মিয়া, মজিবুর, শফিকুল, আব্দুল মান্নান, আরিফ, জলিল, সাইফুল ইসলাম, দুলাল, ইব্রাহীম।
আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর কেএম ফজলুর রহমান জানান, ২০০৮ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর আসামিরা সিলেট থেকে শাহপরান নামে বাল্কহেড দিয়ে পাথর এনে মুন্সীগঞ্জ একটি সিমেন্ট কারখানায় নামায়। এর পর বাল্কহেডটির ইঞ্জিনে সমস্যা দেখা দিলে তা ঠিক করে টেস্ট করার জন্য ফতুল্লার বক্তাবলী চোরে এনে রাখেন।
এখান থেকে নাসির মিয়া, মঙ্গল, ফয়সাল ও হান্নান নামে চার নিখোঁজ হন। পরে ২১ সেপ্টেম্বর মেঘনার চরে মঙ্গল ও নাসিরের হাত-পা বাঁধা মরদেহ পাওয়া গেলে বাকি দুজনের খোঁজ পাওয়া যায়নি। এ ঘটনায় ফতুল্লা মডেল থানায় মামলা হয়। এ মামলায় তদন্তে পুলিশ ১২ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ফতুল্লায় ৪ শ্রমিক হত্যায় ২ আসামির ফাঁসি, ৯ জনের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার বক্তাবলীতে চার বাল্কহেড শ্রমিককে হত্যা মামলায় দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড ও ৯ আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
রোববার দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক সাবিনা ইয়াসমিন এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলো– তাজুল ইসলাম ও মহি ফিডার।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তরা হলো– চাঁন মিয়া, দুলাল মিয়া, মজিবুর, শফিকুল, আব্দুল মান্নান, আরিফ, জলিল, সাইফুল ইসলাম, দুলাল, ইব্রাহীম।
আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর কেএম ফজলুর রহমান জানান, ২০০৮ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর আসামিরা সিলেট থেকে শাহপরান নামে বাল্কহেড দিয়ে পাথর এনে মুন্সীগঞ্জ একটি সিমেন্ট কারখানায় নামায়। এর পর বাল্কহেডটির ইঞ্জিনে সমস্যা দেখা দিলে তা ঠিক করে টেস্ট করার জন্য ফতুল্লার বক্তাবলী চোরে এনে রাখেন।
এখান থেকে নাসির মিয়া, মঙ্গল, ফয়সাল ও হান্নান নামে চার নিখোঁজ হন। পরে ২১ সেপ্টেম্বর মেঘনার চরে মঙ্গল ও নাসিরের হাত-পা বাঁধা মরদেহ পাওয়া গেলে বাকি দুজনের খোঁজ পাওয়া যায়নি। এ ঘটনায় ফতুল্লা মডেল থানায় মামলা হয়। এ মামলায় তদন্তে পুলিশ ১২ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।