গণেশ মূর্তি নিয়ে প্রতারণা
দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলার পালশা ইউনিয়নের বলাহার দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ থেকে প্রতারণার অভিযোগে পিতলের গণেশ মূর্তিসহ দুজন ব্যক্তিকে আটক করেছে থানা পুলিশ। বৃহস্পতিবার আটক ব্যক্তিদের দিনাজপুরের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
আটককৃত দুজন হলো- দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলার কালিনজিরা ওহিউড়া গ্রামের আব্দুর রহিমের ছেলে হুমায়ুন কবীর (৩৮) এবং অপরজন একই গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে জসিম উদ্দিন (৩২)।
এ ঘটনায় উপজেলার খোদাদাদপুর গ্রামের আয়নাল হকের মেয়ে দেলোয়ারা বেগম, আটক দুজনসহ তিনজনের নামে প্রতারণার অভিযোগে ঘোড়াঘাট থানায় একটি মামলা করেছে।
এ বিষয়ে দেলোয়ারা বেগম জানান, আটক দুজন ব্যক্তি সম্পর্কে তার আত্মীয় হয়। গত দুই মাস আগে আটক হুমায়ুন কবীর সোনালি রংয়ের একটি গণেশ মূর্তি নিয়ে তার বাড়িতে যায়। মূর্তিটি স্বর্ণের এবং এর বাজার মূল্য কোটি টাকার কাছাকাছি বলে বিভিন্ন প্রলোভন দেখায় প্রতারক হুমায়ুন। এরপর প্রথমে তিন লাখ ও পরে পাঁচ লাখ টাকার দাবি করে। এ বিষয়টি জানাজানি হলে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ হুমায়ুন ও তার সহযোগী জসিম উদ্দিনকে বলাহার দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ থেকে পিতলের একটি গণেশ মূর্তিসহ আটক করে।
ঘোড়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজিম উদ্দিন বলেন, মূর্তিটির সামনের অংশ পিতলের এবং এর মাঝে শিশায় ভর্তি। আটক ব্যক্তিরা পিতলের মূর্তিটিকে সোনার মূর্তি বলে প্রতারণা করে আসছিল। আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রতারিত হওয়া এক নারী মামলা করেছেন। আটক ব্যক্তিদের বৃহস্পতিবার দিনাজপুরের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
গণেশ মূর্তি নিয়ে প্রতারণা
দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলার পালশা ইউনিয়নের বলাহার দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ থেকে প্রতারণার অভিযোগে পিতলের গণেশ মূর্তিসহ দুজন ব্যক্তিকে আটক করেছে থানা পুলিশ। বৃহস্পতিবার আটক ব্যক্তিদের দিনাজপুরের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
আটককৃত দুজন হলো- দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলার কালিনজিরা ওহিউড়া গ্রামের আব্দুর রহিমের ছেলে হুমায়ুন কবীর (৩৮) এবং অপরজন একই গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে জসিম উদ্দিন (৩২)।
এ ঘটনায় উপজেলার খোদাদাদপুর গ্রামের আয়নাল হকের মেয়ে দেলোয়ারা বেগম, আটক দুজনসহ তিনজনের নামে প্রতারণার অভিযোগে ঘোড়াঘাট থানায় একটি মামলা করেছে।
এ বিষয়ে দেলোয়ারা বেগম জানান, আটক দুজন ব্যক্তি সম্পর্কে তার আত্মীয় হয়। গত দুই মাস আগে আটক হুমায়ুন কবীর সোনালি রংয়ের একটি গণেশ মূর্তি নিয়ে তার বাড়িতে যায়। মূর্তিটি স্বর্ণের এবং এর বাজার মূল্য কোটি টাকার কাছাকাছি বলে বিভিন্ন প্রলোভন দেখায় প্রতারক হুমায়ুন। এরপর প্রথমে তিন লাখ ও পরে পাঁচ লাখ টাকার দাবি করে। এ বিষয়টি জানাজানি হলে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ হুমায়ুন ও তার সহযোগী জসিম উদ্দিনকে বলাহার দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ থেকে পিতলের একটি গণেশ মূর্তিসহ আটক করে।
ঘোড়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজিম উদ্দিন বলেন, মূর্তিটির সামনের অংশ পিতলের এবং এর মাঝে শিশায় ভর্তি। আটক ব্যক্তিরা পিতলের মূর্তিটিকে সোনার মূর্তি বলে প্রতারণা করে আসছিল। আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রতারিত হওয়া এক নারী মামলা করেছেন। আটক ব্যক্তিদের বৃহস্পতিবার দিনাজপুরের আদালতে পাঠানো হয়েছে।