নাসিক নির্বাচনে টানা তিনবার জয়ী নারী কাউন্সিলর বিন্নি
অনলাইন ডেস্ক
২০ জানুয়ারি ২০২২, ১৩:৫০:৫৬ | অনলাইন সংস্করণ
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচনে টানা তিনবার বিজয়ী হয়েছেন নারী কাউন্সিলর শারমিন হাবিব বিন্নি।
এবারের নির্বাচনে তিনি ২০ হাজার ৪১২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। করোনাকালে নারায়ণগঞ্জে নারী কাউন্সিলরদের মধ্যে তিনি সবচেয়ে বেশি আলোচিত হয়েছিলেন।
সাবেক এ প্যানেল মেয়র এবার নাসিকের ১৩, ১৪ ও ১৫নং ওয়ার্ডে নারী কাউন্সিলর (সংরক্ষিত) নির্বাচন করেন। এবার তাকে হ্যাটট্রিক বিজয়ী করেছেন ওয়ার্ডের ভোটাররা।
করোনার শুরু থেকে মাস্ক বিতরণ, পরিচ্ছন্নতা অভিযানের পাশাপাশি দিন-রাত ওয়ার্ডবাসীকে ঘরে ঘরে ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছেন এ নারী কাউন্সিলর।
সরকারি ত্রাণের পাশাপাশি নিজের অর্থায়নে ত্রাণ দিয়েছেন। প্রতি রাতে রান্না করা খাবার বিতরণ করেছেন ছিন্নমূল মানুষের মাঝে। সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলরদের চেয়ে তার পরিশ্রম ছিল তিনগুণ বেশি।
কারণ নারী (সংরক্ষিত) কাউন্সিলর হওয়ায় তাকে কাজ করতে হয়েছে একসঙ্গে তিন ওয়ার্ডে। মহামারিতে কাজ করতে গিয়ে সপরিবারে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মুমূর্ষু অবস্থা থেকে ফিরে এসেছিলেন জীবনের স্রোতে। ওয়ার্ডবাসীও তাকে আবারও জয়ের মালা উপহার দিয়েছেন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
নাসিক নির্বাচনে টানা তিনবার জয়ী নারী কাউন্সিলর বিন্নি
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচনে টানা তিনবার বিজয়ী হয়েছেন নারী কাউন্সিলর শারমিন হাবিব বিন্নি।
এবারের নির্বাচনে তিনি ২০ হাজার ৪১২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। করোনাকালে নারায়ণগঞ্জে নারী কাউন্সিলরদের মধ্যে তিনি সবচেয়ে বেশি আলোচিত হয়েছিলেন।
সাবেক এ প্যানেল মেয়র এবার নাসিকের ১৩, ১৪ ও ১৫নং ওয়ার্ডে নারী কাউন্সিলর (সংরক্ষিত) নির্বাচন করেন। এবার তাকে হ্যাটট্রিক বিজয়ী করেছেন ওয়ার্ডের ভোটাররা।
করোনার শুরু থেকে মাস্ক বিতরণ, পরিচ্ছন্নতা অভিযানের পাশাপাশি দিন-রাত ওয়ার্ডবাসীকে ঘরে ঘরে ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছেন এ নারী কাউন্সিলর।
সরকারি ত্রাণের পাশাপাশি নিজের অর্থায়নে ত্রাণ দিয়েছেন। প্রতি রাতে রান্না করা খাবার বিতরণ করেছেন ছিন্নমূল মানুষের মাঝে। সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলরদের চেয়ে তার পরিশ্রম ছিল তিনগুণ বেশি।
কারণ নারী (সংরক্ষিত) কাউন্সিলর হওয়ায় তাকে কাজ করতে হয়েছে একসঙ্গে তিন ওয়ার্ডে। মহামারিতে কাজ করতে গিয়ে সপরিবারে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মুমূর্ষু অবস্থা থেকে ফিরে এসেছিলেন জীবনের স্রোতে। ওয়ার্ডবাসীও তাকে আবারও জয়ের মালা উপহার দিয়েছেন।