হুমায়ূন আহমেদের বৈঠকঘর ভাঙচুরে জড়িতদের বিচার দাবি
jugantor
হুমায়ূন আহমেদের বৈঠকঘর ভাঙচুরে জড়িতদের বিচার দাবি

  কেন্দুয়া (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি  

২২ জানুয়ারি ২০২২, ০১:৫৩:৩৯  |  অনলাইন সংস্করণ

প্রয়াত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের স্মৃতিবিজড়িত পৈতৃক বাড়ির বৈঠকঘর ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িত দুর্বৃত্তদের বিচারের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী ও পরিবারের সদস্যরা।

নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার রোয়াইলবাড়ি ইউনিয়নের কুতুবপুর গ্রামে হুমায়ূন আহমেদের পৈতৃক বাড়ি প্রাঙ্গণে শুক্রবার দুপুরে এক মানববন্ধন থেকে এ দাবি জানানো হয়।

কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন হুমায়ূন আহমেদের চাচাতো ভাই ও কেন্দুয়ার ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে পরাজিত সদস্য প্রার্থী শফিকুল ইসলাম শফিক।

তিনি বলেন, আমার প্রতিদ্ব›দ্বী প্রার্থী হারিছ মিয়া নির্বাচনে ভোট জালিয়াতি করে বিজয়ী হন। জয়লাভের পর তার কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে মিছিল করে এসে হুমায়ূন আহমেদের বৈঠকঘরসহ ১০টি বাড়ি ভাঙচুর করে। এ ব্যাপারে কেন্দুয়া থানায় মামলা করা হয়। আদালত থেকে হারিছ মিয়াসহ বিবাদীরা জামিনে মুক্তি পেয়ে ৯ জানুয়ারি সন্ধ্যায় অস্ত্র উঁচিয়ে আমাকেসহ সাক্ষীদের মামলা প্রত্যাহারের জন্য হুমকি দেয়। এ ঘটনায় থানায় জিডি করা হয়েছে।

মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন হুমায়ূন আহমেদের চাচাতো ভাই বখতিয়ার আহমেদ আজম, বদরুল আলম, সাবেক ইউপি সদস্য আমীর হামজা, এমদাদুল হক, নুরুল ইসলাম ফকির, আবুল কালাম ফকির, সাইফুল ইসলাম ফকির সন্তোষ, ইশহাক মিয়া প্রমুখ।

এদিকে বিজয়ী প্রার্থী হারিছ মিয়া সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ সম্পর্কে বলেন, তারা নিজেরাই নিজেদের ঘরবাড়ি ভাঙচুর করে মামলা দিয়েছে। কুতুবপুর গ্রামে হুমায়ূন আহমেদের পৈতৃক বাড়িতে কোনো ঘর নেই বলে তিনি দাবি করেন।

হুমায়ূন আহমেদের বৈঠকঘর ভাঙচুরে জড়িতদের বিচার দাবি

 কেন্দুয়া (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি 
২২ জানুয়ারি ২০২২, ০১:৫৩ এএম  |  অনলাইন সংস্করণ

প্রয়াত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের স্মৃতিবিজড়িত পৈতৃক বাড়ির বৈঠকঘর ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িত দুর্বৃত্তদের বিচারের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী ও পরিবারের সদস্যরা।

নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার রোয়াইলবাড়ি ইউনিয়নের কুতুবপুর গ্রামে হুমায়ূন আহমেদের পৈতৃক বাড়ি প্রাঙ্গণে শুক্রবার দুপুরে এক মানববন্ধন থেকে এ দাবি জানানো হয়।

কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন হুমায়ূন আহমেদের চাচাতো ভাই ও  কেন্দুয়ার ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে পরাজিত সদস্য প্রার্থী শফিকুল ইসলাম শফিক।

তিনি বলেন, আমার প্রতিদ্ব›দ্বী প্রার্থী হারিছ মিয়া নির্বাচনে ভোট জালিয়াতি করে বিজয়ী হন। জয়লাভের পর তার কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে মিছিল করে এসে হুমায়ূন আহমেদের বৈঠকঘরসহ ১০টি বাড়ি ভাঙচুর করে। এ ব্যাপারে  কেন্দুয়া থানায় মামলা করা হয়। আদালত থেকে হারিছ মিয়াসহ বিবাদীরা জামিনে মুক্তি পেয়ে ৯ জানুয়ারি সন্ধ্যায় অস্ত্র উঁচিয়ে আমাকেসহ সাক্ষীদের মামলা প্রত্যাহারের জন্য হুমকি দেয়। এ ঘটনায় থানায় জিডি করা হয়েছে।

মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন হুমায়ূন আহমেদের চাচাতো ভাই বখতিয়ার আহমেদ আজম, বদরুল আলম, সাবেক ইউপি সদস্য আমীর হামজা, এমদাদুল হক,  নুরুল ইসলাম ফকির, আবুল কালাম ফকির, সাইফুল ইসলাম ফকির সন্তোষ, ইশহাক মিয়া প্রমুখ।

এদিকে বিজয়ী প্রার্থী হারিছ মিয়া সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ সম্পর্কে বলেন, তারা নিজেরাই নিজেদের ঘরবাড়ি ভাঙচুর করে মামলা দিয়েছে। কুতুবপুর গ্রামে হুমায়ূন আহমেদের  পৈতৃক বাড়িতে কোনো ঘর নেই বলে তিনি দাবি করেন।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
জেলার খবর
অনুসন্ধান করুন