মায়ের সঙ্গে দাওয়াতে গিয়ে বাড়ি ফেরা হলো না শিশু সায়মনের
রাজবাড়ী প্রতিনিধি
২৩ জানুয়ারি ২০২২, ২০:৪৫:০৩ | অনলাইন সংস্করণ
রাজবাড়ীর কালুখালীতে মায়ের সঙ্গে দাওয়াতে গিয়ে বাড়ি ফেরা হলো না সায়মন মৃধা (৫) নামে এক শিশুর।
রোববার দুপুর ১টার দিকে উপজেলার বোয়ালিয়া ইউনিয়নের পাইকারা মোড়ে কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় সে নিহত হয়েছে।
পাংশা হাইওয়ে থানার এএসআই মো. তরিকুল ইসলাম দুর্ঘটনার সত্যতা যুগান্তরকে নিশ্চিত করেছেন।
সায়মন মৃধা ওই ইউনিয়নের চরচিলকা গ্রামের সাদ্দাম মৃধার ছেলে।
নিহতের চাচি লিমা খাতুন বলেন, সায়মন, তার মা এবং আমিসহ কয়েকজন দাওয়াত খেতে যাচ্ছিলাম। বাংলাদেশ হাট থেকে ইজিবাইকে সেখানে পৌঁছার পর অটোচালককে ভাড়া দিচ্ছিলাম। এ সময় সায়মন দৌড়ে রাস্তা পার হওয়ার চেষ্টা করলে একটি কাভার্ডভ্যান তাকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
এএসআই তরিকুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে মৃত অবস্থায় শিশুটিকে দেখতে পাই। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
মায়ের সঙ্গে দাওয়াতে গিয়ে বাড়ি ফেরা হলো না শিশু সায়মনের
রাজবাড়ীর কালুখালীতে মায়ের সঙ্গে দাওয়াতে গিয়ে বাড়ি ফেরা হলো না সায়মন মৃধা (৫) নামে এক শিশুর।
রোববার দুপুর ১টার দিকে উপজেলার বোয়ালিয়া ইউনিয়নের পাইকারা মোড়ে কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় সে নিহত হয়েছে।
পাংশা হাইওয়ে থানার এএসআই মো. তরিকুল ইসলাম দুর্ঘটনার সত্যতা যুগান্তরকে নিশ্চিত করেছেন।
সায়মন মৃধা ওই ইউনিয়নের চরচিলকা গ্রামের সাদ্দাম মৃধার ছেলে।
নিহতের চাচি লিমা খাতুন বলেন, সায়মন, তার মা এবং আমিসহ কয়েকজন দাওয়াত খেতে যাচ্ছিলাম। বাংলাদেশ হাট থেকে ইজিবাইকে সেখানে পৌঁছার পর অটোচালককে ভাড়া দিচ্ছিলাম। এ সময় সায়মন দৌড়ে রাস্তা পার হওয়ার চেষ্টা করলে একটি কাভার্ডভ্যান তাকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
এএসআই তরিকুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে মৃত অবস্থায় শিশুটিকে দেখতে পাই। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।