ধর্ষণের শিকার কিশোরী অন্তঃসত্ত্বা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি
২৩ জানুয়ারি ২০২২, ২২:৪৮:০৯ | অনলাইন সংস্করণ
ঢাকার ধামরাইয়ে ধর্ষণের শিকার এক কিশোরীর অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গ্রেফতার আমির হোসেন আমু ভিকটিমের চাচাতো মামা এবং উপজেলার কাওয়াখোলা গ্রামের ইজ্জত আলীর ছেলে।
রোববার সন্ধ্যায় উপজেলার কাওয়ালীপাড়া বাজার তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।
ভুক্তভোগীর পরিবার জানিয়েছে, চার মাস আগে ওই কিশোরী তার চাচাতো মামা আমির হোসেন আমুর বাড়িতে বেড়াতে যায়। রাতে আমুর মেয়ের সঙ্গে ঘুমায়। এ সুযোগে আমু তার মুখ চেপে ধরে ধর্ষণ করে।
সম্প্রতি ধর্ষণের শিকার ওই কিশোরীর শারীরিক গঠনে অস্বাভাবিক পরিবর্তন দেখা দেয়। শনিবার সকালে তার ডাক্তারি পরীক্ষা করানো হয়। এতে তার গর্ভে চার মাসের সন্তানের বিষয়টি ধরা পড়ে।
তবে ধর্ষণের বিষয়টি অস্বীকার করেছেন গ্রেফতার আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন, এটা আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। নদীতে মাটির ব্যবসাকে কেন্দ্র করে আমাকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে ফাঁসানো হয়েছে।
আমুর দাবি, গ্রামের বেশ কয়েকজন অসাধু মাতবর তার কাছে তিন লাখ টাকা দাবি করেছেন। টাকা দিতে অস্বীকার করায় সন্ধ্যায় পুলিশের কাছে তারা মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগ করেছেন।
এ বিষয়ে কাওয়ালীপাড়া তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক মো. রাসেল মোল্লা বলেন, এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। অভিযুক্ত আমুকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ধর্ষণের শিকার কিশোরী অন্তঃসত্ত্বা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
ঢাকার ধামরাইয়ে ধর্ষণের শিকার এক কিশোরীর অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গ্রেফতার আমির হোসেন আমু ভিকটিমের চাচাতো মামা এবং উপজেলার কাওয়াখোলা গ্রামের ইজ্জত আলীর ছেলে।
রোববার সন্ধ্যায় উপজেলার কাওয়ালীপাড়া বাজার তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।
ভুক্তভোগীর পরিবার জানিয়েছে, চার মাস আগে ওই কিশোরী তার চাচাতো মামা আমির হোসেন আমুর বাড়িতে বেড়াতে যায়। রাতে আমুর মেয়ের সঙ্গে ঘুমায়। এ সুযোগে আমু তার মুখ চেপে ধরে ধর্ষণ করে।
সম্প্রতি ধর্ষণের শিকার ওই কিশোরীর শারীরিক গঠনে অস্বাভাবিক পরিবর্তন দেখা দেয়। শনিবার সকালে তার ডাক্তারি পরীক্ষা করানো হয়। এতে তার গর্ভে চার মাসের সন্তানের বিষয়টি ধরা পড়ে।
তবে ধর্ষণের বিষয়টি অস্বীকার করেছেন গ্রেফতার আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন, এটা আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। নদীতে মাটির ব্যবসাকে কেন্দ্র করে আমাকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে ফাঁসানো হয়েছে।
আমুর দাবি, গ্রামের বেশ কয়েকজন অসাধু মাতবর তার কাছে তিন লাখ টাকা দাবি করেছেন। টাকা দিতে অস্বীকার করায় সন্ধ্যায় পুলিশের কাছে তারা মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগ করেছেন।
এ বিষয়ে কাওয়ালীপাড়া তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক মো. রাসেল মোল্লা বলেন, এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। অভিযুক্ত আমুকে গ্রেফতার করা হয়েছে।