এসআইয়ের কারসাজিতে টাকা-মোবাইল আত্মসাত তদন্তে কমিটি
ভৈরব (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
২৪ জানুয়ারি ২০২২, ০১:০০:৫৪ | অনলাইন সংস্করণ
ভৈরব থানার এসআইয়ের কারসাজিতে ৩৩ মোবাইল ও দেড় লাখ টাকা আত্মসাতের ঘটনায় এক সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপার মাশরুকুর রহমান খালেদ এই তদন্ত কমিটি গঠন করেন। তদন্ত কর্মকর্তার দায়িত্ব দেয়া হয় ভৈরব সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার রেজোয়ান আহমেদ দীপুকে।
ভৈরব থানার এসআই ইসমাইল শহরের নাটাল মোড়ে একটি যাত্রীবাহী বাসে অভিযান চালিয়ে শুক্রবার দুপুরে ২৫৭টি মোবাইল ও দেড় লাখ টাকাসহ ৪ চোরাচালানিকে আটক করেন। এ ঘটনায় থানায় মামলা হলে মামলার এজাহারে জব্দ তালিকায় ২২৪টি মোবাইল ও ৪ জনকে আসামি করা হয়।
আসামির নিকটাত্মীয়রা জানান, মোবাইল ছিল ২৫৭ ও টাকা ছিল দেড় লাখ। অভিযোগ ওঠে টাকা ও ৩৩টি মোবাইল আত্মসাৎ করে ওই এসআই।
অভিযোগ উঠেছে, ঘটনার সময় থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম মোস্তফা অফিসে না থাকায় পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) তারিকুল আলম জুয়েল এই কারসাজির সঙ্গে জড়িত ছিল।
তদন্ত কমিটির কর্মকর্তা সহকারী পুলিশ সুপার রেজোয়ান আহমেদ দীপু জানান, আমি ঘটনাটি প্রাথমিক তদন্ত করতে গিয়ে বুঝতে পারি উদ্ধারকৃত টাকা নিয়ে গলদ রয়েছে। আইনগতভাবে টাকাগুলো যেভাবে দেখানো প্রয়োজন ছিল সেভাবে দেখানো হয়নি। ৯৬ হাজার টাকা আসামির নিকট থেকে পাওয়া গেলেও ৫৪ হাজার টাকা গায়েবের বিষয়টি তিনি জানতে পারেননি বলে জানান। ৩৩টি মোবাইল ও টাকার বিষয়টি তদন্ত করে সঠিক রিপোর্ট দেব বলে জানান তিনি।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এসআইয়ের কারসাজিতে টাকা-মোবাইল আত্মসাত তদন্তে কমিটি
ভৈরব থানার এসআইয়ের কারসাজিতে ৩৩ মোবাইল ও দেড় লাখ টাকা আত্মসাতের ঘটনায় এক সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপার মাশরুকুর রহমান খালেদ এই তদন্ত কমিটি গঠন করেন। তদন্ত কর্মকর্তার দায়িত্ব দেয়া হয় ভৈরব সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার রেজোয়ান আহমেদ দীপুকে।
ভৈরব থানার এসআই ইসমাইল শহরের নাটাল মোড়ে একটি যাত্রীবাহী বাসে অভিযান চালিয়ে শুক্রবার দুপুরে ২৫৭টি মোবাইল ও দেড় লাখ টাকাসহ ৪ চোরাচালানিকে আটক করেন। এ ঘটনায় থানায় মামলা হলে মামলার এজাহারে জব্দ তালিকায় ২২৪টি মোবাইল ও ৪ জনকে আসামি করা হয়।
আসামির নিকটাত্মীয়রা জানান, মোবাইল ছিল ২৫৭ ও টাকা ছিল দেড় লাখ। অভিযোগ ওঠে টাকা ও ৩৩টি মোবাইল আত্মসাৎ করে ওই এসআই।
অভিযোগ উঠেছে, ঘটনার সময় থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম মোস্তফা অফিসে না থাকায় পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) তারিকুল আলম জুয়েল এই কারসাজির সঙ্গে জড়িত ছিল।
তদন্ত কমিটির কর্মকর্তা সহকারী পুলিশ সুপার রেজোয়ান আহমেদ দীপু জানান, আমি ঘটনাটি প্রাথমিক তদন্ত করতে গিয়ে বুঝতে পারি উদ্ধারকৃত টাকা নিয়ে গলদ রয়েছে। আইনগতভাবে টাকাগুলো যেভাবে দেখানো প্রয়োজন ছিল সেভাবে দেখানো হয়নি। ৯৬ হাজার টাকা আসামির নিকট থেকে পাওয়া গেলেও ৫৪ হাজার টাকা গায়েবের বিষয়টি তিনি জানতে পারেননি বলে জানান। ৩৩টি মোবাইল ও টাকার বিষয়টি তদন্ত করে সঠিক রিপোর্ট দেব বলে জানান তিনি।