বিয়ে না করানোয় অভিমানে যুবকের আত্মহত্যা
ভৈরব (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
২৭ জানুয়ারি ২০২২, ১৪:৩৫:২৮ | অনলাইন সংস্করণ
কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় বিয়ে না দেওয়ায় পরিবারের সঙ্গে অভিমান করে মাহফুজ মিয়া (২০) নামে এক যুবক গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার সম্ভুপুর এলাকার একটি গাছ থেকে ওই যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়।
আত্মহত্যা করা মাহফুজ উপজেলার মধ্যেরচর গ্রামের ইকবাল মিয়ার ছেলে। তবে তিনি পরিবারের সঙ্গে সম্ভুপুর ভাড়া বাসায় থাকতেন। নিহত যুবক নির্মাণশ্রমিক ছিলেন।
নিহতের বাবা ইকবাল মিয়া জানান, সকালে ছেলে বাসা থেকে বের হওয়ার কিছুক্ষণ পর খবর পাই, ছেলে গাছে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে।
বিয়ে না করানোর কারণে অভিমান করে আত্মহত্যার বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, বিয়ের জন্য বউ খুঁজছিলাম। বললেই তো বউ পাওয়া যায় না।
ভৈরব থানার উপপরিদর্শক বাপ্পি জানান, বেলা ১১টায় তার লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যাই। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ পাঠানো হবে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
বিয়ে না করানোয় অভিমানে যুবকের আত্মহত্যা
কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় বিয়ে না দেওয়ায় পরিবারের সঙ্গে অভিমান করে মাহফুজ মিয়া (২০) নামে এক যুবক গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার সম্ভুপুর এলাকার একটি গাছ থেকে ওই যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়।
আত্মহত্যা করা মাহফুজ উপজেলার মধ্যেরচর গ্রামের ইকবাল মিয়ার ছেলে। তবে তিনি পরিবারের সঙ্গে সম্ভুপুর ভাড়া বাসায় থাকতেন। নিহত যুবক নির্মাণশ্রমিক ছিলেন।
নিহতের বাবা ইকবাল মিয়া জানান, সকালে ছেলে বাসা থেকে বের হওয়ার কিছুক্ষণ পর খবর পাই, ছেলে গাছে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে।
বিয়ে না করানোর কারণে অভিমান করে আত্মহত্যার বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, বিয়ের জন্য বউ খুঁজছিলাম। বললেই তো বউ পাওয়া যায় না।
ভৈরব থানার উপপরিদর্শক বাপ্পি জানান, বেলা ১১টায় তার লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যাই। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ পাঠানো হবে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।