বাঁচতে চায় থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত ২ শিশু
নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
১৭ মে ২০২২, ১৪:১৭:৪৩ | অনলাইন সংস্করণ
ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার আচারগাঁও ইউনিয়নের ধরগাঁও গ্রামের মো. খুশিদ আলমের থ্যালাসেমিয়া রোগে আক্রান্ত দুই ফুটফুটে শিশু ফয়সাল আহম্মেদ (৬) ও মোসা. তাজমহল (৭)।
তাদের বয়স যখন ১ ও ২ বছর, তখনই মারাত্মক রোগ থ্যালাসেমিয়া ধরা পড়ে। তখনি মা-বাবার ঘরে যেন নেমে আসে অন্ধকার। এ রোগে আক্রান্তদের সুস্থ থাকার জন্য সারাজীবন নিয়মিত রক্ত দিতে হয়। এক ব্যাগ রক্ত পাওয়ার জন্য অনেক খাটুনি খাটতে হচ্ছে।
ছেলেমেয়ের চিকিৎসার জন্য অ্যাপোলো, পিজি, শ্যামলী শিশু হাসপাতালসহ বেশ কয়েকটি হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দ্বারা বিগত ৫ বছর ধরে তাদের চিকিৎসা চালিয়ে আসছেন তার পরিবার। কিন্তু কোনো উন্নতি হচ্ছে না। থ্যালাসেমিয়া চিকিৎসার খরচও অনেক।
বাংলাদেশের বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী তাদেরকে ভারত 'ভেলর' হাসপাতালে চিকিৎসার করাতে হবে। থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত দুই শিশুর পিতা খুশিদ আলম একজন দিনমজুর। একটি ভাড়ায় অটোরিকশা চালিয়ে তাদের সংসার চলে। কিন্তু থ্যালাসেমিয়া রোগ অন্য যে কোনো রোগের মতো নয় যে একবার চিকিৎসা করালেই সেরে উঠবে। বছরের পর বছর এ রোগের চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া লাগে।
খুশিদ আলমের বাবার রেখে যাওয়া জায়গাজমি বিক্রি করে এতদিন চালিয়েছেন তাদের দুই সন্তানের চিকিৎসার খরচ।
খুশিদ আলম বলেন, বর্তমানে আমার দুই শিশু ফয়সাল ও তাজমহলের উন্নত চিকিৎসা করানোর মতো সামর্থ্য নেই। তাই তাদের জীবন বাঁচানোর জন্য আপনাদের সাহায্য প্রয়োজন।
সাহায্য পাঠানোর জন্য- খুশিদ আলম, হিসাব নং- ৩৩১৮৩০১০৩৫৮৪৭ সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, নান্দাইল শাখা, ময়মনসিংহ।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
বাঁচতে চায় থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত ২ শিশু
ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার আচারগাঁও ইউনিয়নের ধরগাঁও গ্রামের মো. খুশিদ আলমের থ্যালাসেমিয়া রোগে আক্রান্ত দুই ফুটফুটে শিশু ফয়সাল আহম্মেদ (৬) ও মোসা. তাজমহল (৭)।
তাদের বয়স যখন ১ ও ২ বছর, তখনই মারাত্মক রোগ থ্যালাসেমিয়া ধরা পড়ে। তখনি মা-বাবার ঘরে যেন নেমে আসে অন্ধকার। এ রোগে আক্রান্তদের সুস্থ থাকার জন্য সারাজীবন নিয়মিত রক্ত দিতে হয়। এক ব্যাগ রক্ত পাওয়ার জন্য অনেক খাটুনি খাটতে হচ্ছে।
ছেলেমেয়ের চিকিৎসার জন্য অ্যাপোলো, পিজি, শ্যামলী শিশু হাসপাতালসহ বেশ কয়েকটি হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দ্বারা বিগত ৫ বছর ধরে তাদের চিকিৎসা চালিয়ে আসছেন তার পরিবার। কিন্তু কোনো উন্নতি হচ্ছে না। থ্যালাসেমিয়া চিকিৎসার খরচও অনেক।
বাংলাদেশের বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী তাদেরকে ভারত 'ভেলর' হাসপাতালে চিকিৎসার করাতে হবে। থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত দুই শিশুর পিতা খুশিদ আলম একজন দিনমজুর। একটি ভাড়ায় অটোরিকশা চালিয়ে তাদের সংসার চলে। কিন্তু থ্যালাসেমিয়া রোগ অন্য যে কোনো রোগের মতো নয় যে একবার চিকিৎসা করালেই সেরে উঠবে। বছরের পর বছর এ রোগের চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া লাগে।
খুশিদ আলমের বাবার রেখে যাওয়া জায়গাজমি বিক্রি করে এতদিন চালিয়েছেন তাদের দুই সন্তানের চিকিৎসার খরচ।
খুশিদ আলম বলেন, বর্তমানে আমার দুই শিশু ফয়সাল ও তাজমহলের উন্নত চিকিৎসা করানোর মতো সামর্থ্য নেই। তাই তাদের জীবন বাঁচানোর জন্য আপনাদের সাহায্য প্রয়োজন।
সাহায্য পাঠানোর জন্য- খুশিদ আলম, হিসাব নং- ৩৩১৮৩০১০৩৫৮৪৭ সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, নান্দাইল শাখা, ময়মনসিংহ।