যে কারণে ফেসবুক লাইভে আত্মহত্যার চেষ্টা নবদম্পতির
jugantor
যে কারণে ফেসবুক লাইভে আত্মহত্যার চেষ্টা নবদম্পতির

  কুমিল্লা ব্যুরো   

২৭ জুলাই ২০২২, ০০:৩৫:১৬  |  অনলাইন সংস্করণ

কুমিল্লায় প্রেমের বিয়ে পরিবারের সদস্যরা মেনে না নেওয়ায় ফেসবুক লাইভে এসে বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে এক নবদম্পতি। সোমবার রাতে জেলার আদর্শ সদর উপজেলার দৌলতপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

স্বামী সাজ্জাদ ভূঁইয়া বিজয় (২২) দৌলতপুর এলাকার ফরহাদ আহমেদ ভূঁইয়ার ছেলে এবং স্ত্রী নূরুন্নাহার সামিয়া (১৫) বলরামপুর এলাকার ব্যবসায়ী মাসুদুর রহমানের মেয়ে।

বিজয়ের বাবা ফরহাদ আহমেদ ভূঁইয়া বলেন, আমার ছেলে আমাকে এবং পরিবারের সব সদস্যকে উপেক্ষা করে পার্শ্ববর্তী বলরামপুর এলাকার মাসুদুর রহমানের মেয়ে সামিয়াকে বিয়ে করে। এতে অপ্রাপ্ত বয়সের সামিয়ার পরিবার সে বিয়ে মেনে না নিয়ে অপহরণ মামলা করে। ওই মামলায় বিজয় বেশ কিছু দিন জেল খাটার পর আদালতে বিজয়ের সঙ্গে পালানোর কথা স্বীকার করে জবানবন্দি দেয় সামিয়া। পরে আদালত বিজয়কে জামিন দিয়ে সামিয়াকে তার বাবার কাছে হস্তান্তর করেন।

এদিকে সামিয়ার পরিবার তাকে স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিয়ে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করলে রোববার সে বিজয়ের কাছে চলে আসে। এ ঘটনার পর সামিয়ার পরিবার তাকে ফোন করে শাসালে তারা উভয়ে আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেয়। সোমবার রাতে ফেসবুকে লাইভে এসে বিস্তারিত ঘটনা তুলে ধরে উভয়ে বিষপান করে। স্থানীয়রা তাদের কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। এখন দুজনই শঙ্কামুক্ত আছে।

যে কারণে ফেসবুক লাইভে আত্মহত্যার চেষ্টা নবদম্পতির

 কুমিল্লা ব্যুরো  
২৭ জুলাই ২০২২, ১২:৩৫ এএম  |  অনলাইন সংস্করণ

কুমিল্লায় প্রেমের বিয়ে পরিবারের সদস্যরা মেনে না নেওয়ায় ফেসবুক লাইভে এসে বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে এক নবদম্পতি। সোমবার রাতে জেলার আদর্শ সদর উপজেলার দৌলতপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

স্বামী সাজ্জাদ ভূঁইয়া বিজয় (২২) দৌলতপুর এলাকার ফরহাদ আহমেদ ভূঁইয়ার ছেলে এবং স্ত্রী নূরুন্নাহার সামিয়া (১৫) বলরামপুর এলাকার ব্যবসায়ী মাসুদুর রহমানের মেয়ে।

বিজয়ের বাবা ফরহাদ আহমেদ ভূঁইয়া বলেন, আমার ছেলে আমাকে এবং পরিবারের সব সদস্যকে উপেক্ষা করে পার্শ্ববর্তী বলরামপুর এলাকার মাসুদুর রহমানের মেয়ে সামিয়াকে বিয়ে করে। এতে অপ্রাপ্ত বয়সের সামিয়ার পরিবার সে বিয়ে মেনে না নিয়ে অপহরণ মামলা করে। ওই মামলায় বিজয় বেশ কিছু দিন জেল খাটার পর আদালতে বিজয়ের সঙ্গে পালানোর কথা স্বীকার করে জবানবন্দি দেয় সামিয়া। পরে আদালত বিজয়কে জামিন দিয়ে সামিয়াকে তার বাবার কাছে হস্তান্তর করেন।

এদিকে সামিয়ার পরিবার তাকে স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিয়ে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করলে রোববার সে বিজয়ের কাছে চলে আসে। এ ঘটনার পর সামিয়ার পরিবার তাকে ফোন করে শাসালে তারা উভয়ে আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেয়। সোমবার রাতে ফেসবুকে লাইভে এসে বিস্তারিত ঘটনা তুলে ধরে উভয়ে বিষপান করে। স্থানীয়রা তাদের কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। এখন দুজনই শঙ্কামুক্ত আছে।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
জেলার খবর
অনুসন্ধান করুন