গভীর রাতে ফেসবুকে আত্মহত্যার স্ট্যাটাস, অতঃপর...
গভীর রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে আত্মহত্যার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন এক নারী। তার স্ট্যাটাসটি চোখে পড়া মাত্রই এক ব্যক্তি ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে পুলিশের সহযোগিতা চান। পরে পুলিশ গিয়ে ওই নারীকে উদ্ধার করে।
কুড়িগ্রাম পৌর শহরের হিঙ্গণরায় মিস্ত্রিপাড়ায় সোমবার দিনগত রাতে এ ঘটনা ঘটে।
সদর থানার ওসি খান মো. শাহরিয়ার জানান, রাত পৌনে ২টার দিকে কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার ভবানীপুর এলাকা থেকে আশরাফুল আলম নামে এক ব্যক্তি ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে জানান এক নারী ফেসবুকে আত্মহত্যার স্ট্যাটাস দিয়েছেন। তার দেওয়া তথ্য অনুসন্ধান করে দেখা যায়, কুড়িগ্রাম পৌর শহরের হিঙ্গণরায় মিস্ত্রিপাড়া থেকে এক নারী ওই স্ট্যাটাসটি দিয়েছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন- ‘আমার পরিবার আমার জীবনটা পুরো শেষ করে দিয়েছে। তারাই দায়ী আমার মৃত্যুর জন্য।’
তিনি আরও জানান, পোস্টটি দিয়ে ঘুমের ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন ওই নারী। তবে ওষুধ সেবনের আগেই এসআই জাহিদ হাসান ঠিকানা শনাক্ত করে ঘটনাস্থলে গিয়ে তাকে উদ্ধার করেন।
সদর থাকার এসআই জাহিদ হাসান জানান, ওই নারী মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলেন। পরিবার তাকে দুবার বিয়ে দিয়েছিল। দুবারই ডিভোর্স হয়ে গেছে। এসব কারণে মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন তিনি।
গভীর রাতে ফেসবুকে আত্মহত্যার স্ট্যাটাস, অতঃপর...
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২, ২২:২২:২১ | অনলাইন সংস্করণ
গভীর রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে আত্মহত্যার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন এক নারী। তার স্ট্যাটাসটি চোখে পড়া মাত্রই এক ব্যক্তি ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে পুলিশের সহযোগিতা চান। পরে পুলিশ গিয়ে ওই নারীকে উদ্ধার করে।
কুড়িগ্রাম পৌর শহরের হিঙ্গণরায় মিস্ত্রিপাড়ায় সোমবার দিনগত রাতে এ ঘটনা ঘটে।
সদর থানার ওসি খান মো. শাহরিয়ার জানান, রাত পৌনে ২টার দিকে কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার ভবানীপুর এলাকা থেকে আশরাফুল আলম নামে এক ব্যক্তি ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে জানান এক নারী ফেসবুকে আত্মহত্যার স্ট্যাটাস দিয়েছেন। তার দেওয়া তথ্য অনুসন্ধান করে দেখা যায়, কুড়িগ্রাম পৌর শহরের হিঙ্গণরায় মিস্ত্রিপাড়া থেকে এক নারী ওই স্ট্যাটাসটি দিয়েছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন- ‘আমার পরিবার আমার জীবনটা পুরো শেষ করে দিয়েছে। তারাই দায়ী আমার মৃত্যুর জন্য।’
তিনি আরও জানান, পোস্টটি দিয়ে ঘুমের ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন ওই নারী। তবে ওষুধ সেবনের আগেই এসআই জাহিদ হাসান ঠিকানা শনাক্ত করে ঘটনাস্থলে গিয়ে তাকে উদ্ধার করেন।
সদর থাকার এসআই জাহিদ হাসান জানান, ওই নারী মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলেন। পরিবার তাকে দুবার বিয়ে দিয়েছিল। দুবারই ডিভোর্স হয়ে গেছে। এসব কারণে মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন তিনি।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023