কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীত, দুর্ভোগে সাধারণ মানুষ
কুড়িগ্রামের ওপর দিয়ে বইতে শুরু করেছে মৃদ শৈত্যপ্রবাহ। মঙ্গলবার জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
গত কয়েক দিন সকাল ৯টা পর্যন্ত ঘন কুয়াশায় ঢেকে থাকে চারপাশ। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সূর্যের দেখা মিললেও হিমেল ঠাণ্ডা হাওয়ার কারণে বাইরে লোক সমাগম কম। ফলে সকাল ৮টা থেকে ৯টা পর্যন্ত দোকানপাট বন্ধ থাকে। টানা শৈত্যপ্রবাহের ফলে পশুপাখি, গবাদিপশু ও বয়স্ক মানুরা শীতকষ্টে ভুগছেন। একদিকে জিনিসপত্রের ঊর্ধ্বগতি, অপরদিকে শীতের কারণে কাজকর্ম কমে যাওয়ায় চরম কষ্টে ভুগছেন নিম্নআয়ের মানুষ।
এদিকে তাপমাত্রা নিম্নগামী হওয়ায় পর্যাপ্ত গরম কাপড় না থাকায় বিপাকে পড়েছে ব্রহ্মপূত্র, ধরলা, তিস্তা, দুধকুমরসহ ১৬টি নদনদী অববাহিকার মানুষ।
কুড়িগ্রাম পৌরসভার নাজিরা খেজুরের তল এলাকার নাজমা বেগম (৩৫) জানান, ‘জিনিসপত্রের যে দাম। শীতে কাজ-কামোত বেরবার উপায় নাই। ৬ জনের সংসার চালানো অতিকষ্ঠ হয়ে যাচ্ছে।’
পার্শ্ববর্তী কাশিয়াবাড়ী গ্রামের মফিজল (৬৫) জানান, ‘এই শীতে তো একটা কম্বলও পাইলাম না। গরিব মানুষ এবার শিতোত কাঁইত হয়া গেইছে।’
কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রাসেদুল হাসান জানান, আমরা খোঁজখবর রাখছি। তবে পরের বরাদ্দটা এখনো পাইনি। বরাদ্দ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কুড়িগ্রাম আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ওয়ারলেস অপারেটর ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (চ.দা.) তুহিন মিয়া জানান, মঙ্গলবার জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীত, দুর্ভোগে সাধারণ মানুষ
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
০৩ জানুয়ারি ২০২৩, ১৪:০১:১২ | অনলাইন সংস্করণ
কুড়িগ্রামের ওপর দিয়ে বইতে শুরু করেছে মৃদ শৈত্যপ্রবাহ। মঙ্গলবার জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
গত কয়েক দিন সকাল ৯টা পর্যন্ত ঘন কুয়াশায় ঢেকে থাকে চারপাশ। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সূর্যের দেখা মিললেও হিমেল ঠাণ্ডা হাওয়ার কারণে বাইরে লোক সমাগম কম। ফলে সকাল ৮টা থেকে ৯টা পর্যন্ত দোকানপাট বন্ধ থাকে। টানা শৈত্যপ্রবাহের ফলে পশুপাখি, গবাদিপশু ও বয়স্ক মানুরা শীতকষ্টে ভুগছেন। একদিকে জিনিসপত্রের ঊর্ধ্বগতি, অপরদিকে শীতের কারণে কাজকর্ম কমে যাওয়ায় চরম কষ্টে ভুগছেন নিম্নআয়ের মানুষ।
এদিকে তাপমাত্রা নিম্নগামী হওয়ায় পর্যাপ্ত গরম কাপড় না থাকায় বিপাকে পড়েছে ব্রহ্মপূত্র, ধরলা, তিস্তা, দুধকুমরসহ ১৬টি নদনদী অববাহিকার মানুষ।
কুড়িগ্রাম পৌরসভার নাজিরা খেজুরের তল এলাকার নাজমা বেগম (৩৫) জানান, ‘জিনিসপত্রের যে দাম। শীতে কাজ-কামোত বেরবার উপায় নাই। ৬ জনের সংসার চালানো অতিকষ্ঠ হয়ে যাচ্ছে।’
পার্শ্ববর্তী কাশিয়াবাড়ী গ্রামের মফিজল (৬৫) জানান, ‘এই শীতে তো একটা কম্বলও পাইলাম না। গরিব মানুষ এবার শিতোত কাঁইত হয়া গেইছে।’
কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রাসেদুল হাসান জানান, আমরা খোঁজখবর রাখছি। তবে পরের বরাদ্দটা এখনো পাইনি। বরাদ্দ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কুড়িগ্রাম আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ওয়ারলেস অপারেটর ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (চ.দা.) তুহিন মিয়া জানান, মঙ্গলবার জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023