আ’লীগ নেতার মদপানের ছবি ভাইরাল
jugantor
আ’লীগ নেতার মদপানের ছবি ভাইরাল

  যুগান্তর প্রতিবেদন, বাউফল  

২৮ জানুয়ারি ২০২৩, ০৫:২৪:২৫  |  অনলাইন সংস্করণ

পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার কেশবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, একই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও কেশবপুর ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ সালেহ উদ্দিন পিকুর মদপানের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে।

বৃহস্পতিবার রাতে (২৬ জানুয়ারি) সোহেল হাওলাদার নামের এক ব্যক্তির ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে আওয়ামী লীগ নেতা পিকুর মদপানের ছবিটি পোস্ট করা হয়। এরপর মুহূর্তেই ছবিটি একাধিক ব্যক্তি কপি করে তাদের ফেসবুক আইডি থেকে পোস্ট করেছেন। এরপরই ছবিটি ভাইরাল হয়ে যায়।

ছবিতে লুঙ্গি পরিহিত খালি গায়ে চেয়ারম্যান সালেহ উদ্দিন পিকুর সামনে একটি কাঁচের গ্লাস ও একটি পানির বোতল রয়েছে। তার পাশে কোনো এক ব্যক্তির হাতে মোবাইল ফোন ও তার দুই হাতের মধ্যে একটি মদের বোতল দেখা যাচ্ছে। চেয়ারম্যান সালেহ উদ্দিন পিকুর সামনে গ্লাসে মদ রাখা হয়েছে।

কোনো একটি যাত্রীবাহী দোতালা লঞ্চের কেবিনে এ মদের আসর বসেছিল। তখন তাদের মধ্যে যে কেউ ছবিটি তুলেছে। এ ছবিটি ফেসবুকে ছড়িয়ে পরায় আওয়ামী লীগ নেতা পিকুকে নিয়ে নানা সমালোচনা শুরু হয়েছে।

কেউ কেউ লিখেছেন, তার (পিকু) দ্বারা এর চেয়েও খারাপ কিছু করা সম্ভব। আবার কেউ লিখেছেন, একজন ইউপি চেয়ারম্যান হিসাবে মদ্যপান করলে আপত্তি ছিলনা। কিন্তু তিনি তো একজন কলেজ অধ্যক্ষ! তার কাছ থেকে শিক্ষার্থীরা কি শিখবে? এর চেয়েও বাজে ভাষায় কমেন্ট করেছেন অনেকে।

এ বিষয়ে চেয়ারম্যান সালেহ উদ্দিন পিকু বলেন, এটা আমার ছবি না। আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে এডিট করে ছবিটি ভাইরাল করা হয়েছে। যারা এ কাজটি করেছে তাদের বিরুদ্ধে আমি তথ্য প্রযুক্তি আইনে মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

তবে এ বিষয় উপজেলা আওয়ামী লীগের কোনো নেতা মন্তব্য করতে রাজি হননি।

আ’লীগ নেতার মদপানের ছবি ভাইরাল

 যুগান্তর প্রতিবেদন, বাউফল 
২৮ জানুয়ারি ২০২৩, ০৫:২৪ এএম  |  অনলাইন সংস্করণ

পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার কেশবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, একই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও  কেশবপুর ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ সালেহ উদ্দিন পিকুর মদপানের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে।

বৃহস্পতিবার রাতে (২৬ জানুয়ারি) সোহেল হাওলাদার নামের এক ব্যক্তির ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে আওয়ামী লীগ নেতা পিকুর মদপানের ছবিটি পোস্ট করা হয়। এরপর মুহূর্তেই ছবিটি একাধিক ব্যক্তি কপি করে তাদের ফেসবুক আইডি থেকে পোস্ট করেছেন। এরপরই ছবিটি ভাইরাল হয়ে যায়।

ছবিতে লুঙ্গি পরিহিত খালি গায়ে চেয়ারম্যান সালেহ উদ্দিন পিকুর সামনে একটি কাঁচের গ্লাস ও একটি পানির বোতল রয়েছে। তার পাশে কোনো এক ব্যক্তির হাতে মোবাইল ফোন ও তার দুই হাতের মধ্যে একটি মদের বোতল দেখা যাচ্ছে। চেয়ারম্যান সালেহ উদ্দিন  পিকুর সামনে গ্লাসে মদ রাখা হয়েছে।

কোনো একটি  যাত্রীবাহী দোতালা লঞ্চের কেবিনে এ মদের আসর বসেছিল। তখন তাদের মধ্যে যে কেউ ছবিটি তুলেছে। এ ছবিটি ফেসবুকে ছড়িয়ে পরায় আওয়ামী লীগ নেতা পিকুকে নিয়ে নানা সমালোচনা শুরু হয়েছে। 

কেউ কেউ লিখেছেন, তার (পিকু) দ্বারা এর চেয়েও খারাপ কিছু করা সম্ভব। আবার কেউ লিখেছেন, একজন ইউপি চেয়ারম্যান হিসাবে মদ্যপান করলে আপত্তি ছিলনা। কিন্তু তিনি তো একজন কলেজ অধ্যক্ষ! তার কাছ থেকে শিক্ষার্থীরা কি শিখবে? এর চেয়েও বাজে ভাষায় কমেন্ট করেছেন অনেকে।

এ বিষয়ে চেয়ারম্যান সালেহ উদ্দিন পিকু বলেন, এটা আমার ছবি না। আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে এডিট করে ছবিটি ভাইরাল করা হয়েছে। যারা এ কাজটি করেছে তাদের বিরুদ্ধে আমি তথ্য প্রযুক্তি আইনে মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

তবে এ বিষয় উপজেলা আওয়ামী লীগের কোনো নেতা মন্তব্য করতে রাজি হননি।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
জেলার খবর
অনুসন্ধান করুন