এক হালি ডিম ১০ হাজার টাকা!
সিংগাইর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
২৯ জানুয়ারি ২০২৩, ২০:৩৮:১৮ | অনলাইন সংস্করণ
মানিকগঞ্জের সিংগাইরে এক হালি ডিম ১০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। একটি ওয়াজ মাহফিলে এই ডিম বিক্রি হয় বলে জানা গেছে।
উপজেলার চারিগ্রাম ইউনিয়নের মধ্যচারিগ্রাম কেন্দ্রীয় কবরস্থান ও ঈদগাহ মাঠের উদ্যোগে শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বার্ষিক ওয়াজ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
এতে সভাপতিত্ব করেন ঈদগাহ মাঠের সভাপতি মোনতাজ উদ্দিন। বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হেমায়েতপুর জয়নাবাড়ী মসজিদের খতিব মুফতি আশেকে এলাহী। তিনি কবরস্থানের উন্নয়নের জন্য এলাকাবাসীর কাছ থেকে টাকা সংগ্রহ করেন।
এ সময় এক ব্যক্তি ৪টি (এক হালি) ডিম দান করেন। ওই ডিম বিক্রি করতে প্রকাশ্যে নিলামের ঘোষণা করা হয়। আগ্রহী একাধিক ব্যক্তি ২শ থেকে ১ হাজার টাকা দাম হাঁকেন। একাধিক মুসল্লি দাম বাড়াতে থাকেন। একপর্যায়ে হাসান বেপারী নামের এক ব্যক্তি ডিমের দাম হাঁকেন ১০ হাজার টাকা। হাসান বেপারী শীর্ষ দাম বলায় তাকে দেওয়া হয়। তিনি নগদ ১০ হাজার টাকা দিয়ে ১ হালি ডিম কিনে নেন।
এক হালি ডিম ১০ হাজার টাকা- এটা টক অব দ্য টাউনে পরিণত হয়েছে। কবরস্থানের উন্নয়নের জন্য ও মৃত মা-বাবার জন্য দোয়া কামনা করে ডিম কিনে ওই টাকা প্রদান করা হয়েছে বলে জানান হাসান বেপারী।
ডিম বিক্রির ব্যাপারে মুফতি আশেকে এলাহীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তবে তিনি বক্তব্য দিতে রাজি হননি।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এক হালি ডিম ১০ হাজার টাকা!
মানিকগঞ্জের সিংগাইরে এক হালি ডিম ১০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। একটি ওয়াজ মাহফিলে এই ডিম বিক্রি হয় বলে জানা গেছে।
উপজেলার চারিগ্রাম ইউনিয়নের মধ্যচারিগ্রাম কেন্দ্রীয় কবরস্থান ও ঈদগাহ মাঠের উদ্যোগে শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বার্ষিক ওয়াজ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
এতে সভাপতিত্ব করেন ঈদগাহ মাঠের সভাপতি মোনতাজ উদ্দিন। বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হেমায়েতপুর জয়নাবাড়ী মসজিদের খতিব মুফতি আশেকে এলাহী। তিনি কবরস্থানের উন্নয়নের জন্য এলাকাবাসীর কাছ থেকে টাকা সংগ্রহ করেন।
এ সময় এক ব্যক্তি ৪টি (এক হালি) ডিম দান করেন। ওই ডিম বিক্রি করতে প্রকাশ্যে নিলামের ঘোষণা করা হয়। আগ্রহী একাধিক ব্যক্তি ২শ থেকে ১ হাজার টাকা দাম হাঁকেন। একাধিক মুসল্লি দাম বাড়াতে থাকেন। একপর্যায়ে হাসান বেপারী নামের এক ব্যক্তি ডিমের দাম হাঁকেন ১০ হাজার টাকা। হাসান বেপারী শীর্ষ দাম বলায় তাকে দেওয়া হয়। তিনি নগদ ১০ হাজার টাকা দিয়ে ১ হালি ডিম কিনে নেন।
এক হালি ডিম ১০ হাজার টাকা- এটা টক অব দ্য টাউনে পরিণত হয়েছে। কবরস্থানের উন্নয়নের জন্য ও মৃত মা-বাবার জন্য দোয়া কামনা করে ডিম কিনে ওই টাকা প্রদান করা হয়েছে বলে জানান হাসান বেপারী।
ডিম বিক্রির ব্যাপারে মুফতি আশেকে এলাহীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তবে তিনি বক্তব্য দিতে রাজি হননি।