গোলাগুলিতে নিহত কেএনএফ সদস্যের লাশ হস্তান্তর
jugantor
গোলাগুলিতে নিহত কেএনএফ সদস্যের লাশ হস্তান্তর

  বান্দরবান প্রতিনিধি  

৩০ জানুয়ারি ২০২৩, ১৭:৫১:৫৭  |  অনলাইন সংস্করণ

বান্দরবানের রুমায় নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের গোলাগুলিতে নিহত পাহাড়ে বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র সংগঠন কুকি চীন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সদস্যের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

সোমবার দুপুরে পুলিশ সদর হাসপাতালের মর্গ থেকে নিহতের পিতা লিপমাং ম্রোর কাছে লাশ হস্তান্তর করে।

নিহতের নাম বেনেট থাং ম্রো। তিনি বান্দরবান সদর উপজেলার সুয়ালক ইউনিয়নের শ্যারনপাড়ার বাসিন্দা লিপমাং ম্রোর পুত্র। তিনি পাহাড়ের সশস্ত্র সংগঠন কুকি চীন ন্যাশনাল ফ্রন্টের সশস্ত্র সদস্য ছিলেন।

নিহতের পিতা লিপমাং ম্রো জানান, দুই বছর আগে ঝগড়া করে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায় পুত্র বেনেট থাং। তারপর আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। তবে রোববার নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে গোলাগুলিতে নিহত কেএনএফ সদস্যের ছবি দেখে পুত্রকে চিনতে পেরেছি। পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে মৃতদেহ গ্রহণ করেছি। তবে এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় কোনো মামলা করা হয়নি।

রুমা থানার ওসি মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন বলেন, নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সন্ত্রাসীদের গোলাগুলির ঘটনার পর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। পরিস্থিতি বর্তমানে স্বাভাবিক রয়েছে। নিহত সশস্ত্র সদস্যের লাশ ময়নাতদন্তের পর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আশ্রয় নেওয়া পাড়াবাসীর নিরাপত্তায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, গত শনিবার রুমা উপজেলার মুন্নুয়ামপাড়ায় কেএনএফের সদস্যরা নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর হামলা করলে নিরাপত্তা বাহিনীর পালটা গুলিতে কেএনএফের এক সদস্য নিহত হন।

গোলাগুলিতে নিহত কেএনএফ সদস্যের লাশ হস্তান্তর

 বান্দরবান প্রতিনিধি 
৩০ জানুয়ারি ২০২৩, ০৫:৫১ পিএম  |  অনলাইন সংস্করণ

বান্দরবানের রুমায় নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের গোলাগুলিতে নিহত পাহাড়ে বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র সংগঠন কুকি চীন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সদস্যের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

সোমবার দুপুরে পুলিশ সদর হাসপাতালের মর্গ থেকে নিহতের পিতা লিপমাং ম্রোর কাছে লাশ হস্তান্তর করে।

নিহতের নাম বেনেট থাং ম্রো। তিনি বান্দরবান সদর উপজেলার সুয়ালক ইউনিয়নের শ্যারনপাড়ার বাসিন্দা লিপমাং ম্রোর পুত্র। তিনি পাহাড়ের সশস্ত্র সংগঠন কুকি চীন ন্যাশনাল ফ্রন্টের সশস্ত্র সদস্য ছিলেন।

নিহতের পিতা লিপমাং ম্রো জানান, দুই বছর আগে ঝগড়া করে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায় পুত্র বেনেট থাং। তারপর আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। তবে রোববার নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে গোলাগুলিতে নিহত কেএনএফ সদস্যের ছবি দেখে পুত্রকে চিনতে পেরেছি। পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে মৃতদেহ গ্রহণ করেছি। তবে এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় কোনো মামলা করা হয়নি।

রুমা থানার ওসি মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন বলেন, নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সন্ত্রাসীদের গোলাগুলির ঘটনার পর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। পরিস্থিতি বর্তমানে স্বাভাবিক রয়েছে। নিহত সশস্ত্র সদস্যের লাশ ময়নাতদন্তের পর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আশ্রয় নেওয়া পাড়াবাসীর নিরাপত্তায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, গত শনিবার রুমা উপজেলার মুন্নুয়ামপাড়ায় কেএনএফের সদস্যরা নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর হামলা করলে নিরাপত্তা বাহিনীর পালটা গুলিতে কেএনএফের এক সদস্য নিহত হন।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
জেলার খবর
অনুসন্ধান করুন