মারধরের পর স্ত্রীকে কাঁধে নিয়ে হাসপাতালে স্বামী
টঙ্গীবাড়ী (মুন্সীগঞ্জ) প্রতিনিধি
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ২৩:০৫:০১ | অনলাইন সংস্করণ
স্ত্রী পরকীয়ায় আসক্ত সন্দেহে বেদম মারপিট করে গুরুতর আহত স্ত্রীকে কাঁধে তুলে হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যান স্বামী খায়রুল ইসলাম। রোববার দুপুরে স্ত্রীর পরকীয়ার বিষয়ে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে খায়রুল ইসলাম তার স্ত্রী সাবিনা আক্তারকে মারধর করেন। পরে স্ত্রীর শারীরিক অবস্থা খারাপ দেখে তাকে দ্রুত কাঁধে তুলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন।
খায়রুল ইসলাম মুন্সীগঞ্জ জেলার টঙ্গীবাড়ী উপজেলা সদরের বড়লিয়া গ্রামের বাসিন্দা।
খায়রুল ইসলাম জানান, আমার স্ত্রী রাতে আমাকে খাবারের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে বাসা থেকে বের হয়ে যায়। দিনের বেলা শুধু তার ফোনে ফোন আসে- সুযোগ পেলেই কথা বলে।
সাবিনা আক্তার জানান, বাইরের কারো সঙ্গে আমার খারাপ সম্পর্ক নাই। যে লোকের সঙ্গে আমার স্বামী আমাকে সন্দেহ করে; তার ছেলের সঙ্গে আমার মেয়ের বিয়ে দিতে চায়। তাই ওই লোক আমাকে বেয়াইন বলে ডাকেন।
টঙ্গীবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডিউটি অফিসার ডা. কানিজ ফাতেমা জানান, মুখে, পিঠে ও হাতে আঘাত নিয়ে সাবিনা আক্তার নামে মহিলাকে চিকিৎসার জন্য আনা হয়। তার শারীরিক আঘাত পুলিশ কেস হওয়ার মতো।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
মারধরের পর স্ত্রীকে কাঁধে নিয়ে হাসপাতালে স্বামী
স্ত্রী পরকীয়ায় আসক্ত সন্দেহে বেদম মারপিট করে গুরুতর আহত স্ত্রীকে কাঁধে তুলে হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যান স্বামী খায়রুল ইসলাম। রোববার দুপুরে স্ত্রীর পরকীয়ার বিষয়ে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে খায়রুল ইসলাম তার স্ত্রী সাবিনা আক্তারকে মারধর করেন। পরে স্ত্রীর শারীরিক অবস্থা খারাপ দেখে তাকে দ্রুত কাঁধে তুলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন।
খায়রুল ইসলাম মুন্সীগঞ্জ জেলার টঙ্গীবাড়ী উপজেলা সদরের বড়লিয়া গ্রামের বাসিন্দা।
খায়রুল ইসলাম জানান, আমার স্ত্রী রাতে আমাকে খাবারের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে বাসা থেকে বের হয়ে যায়। দিনের বেলা শুধু তার ফোনে ফোন আসে- সুযোগ পেলেই কথা বলে।
সাবিনা আক্তার জানান, বাইরের কারো সঙ্গে আমার খারাপ সম্পর্ক নাই। যে লোকের সঙ্গে আমার স্বামী আমাকে সন্দেহ করে; তার ছেলের সঙ্গে আমার মেয়ের বিয়ে দিতে চায়। তাই ওই লোক আমাকে বেয়াইন বলে ডাকেন।
টঙ্গীবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডিউটি অফিসার ডা. কানিজ ফাতেমা জানান, মুখে, পিঠে ও হাতে আঘাত নিয়ে সাবিনা আক্তার নামে মহিলাকে চিকিৎসার জন্য আনা হয়। তার শারীরিক আঘাত পুলিশ কেস হওয়ার মতো।