মানিকগঞ্জের ৩৬৭ গৃহহীন পরিবার পাচ্ছে পাকা ঘর
jugantor
মানিকগঞ্জের ৩৬৭ গৃহহীন পরিবার পাচ্ছে পাকা ঘর

  মতিউর রহমান, মানিকগঞ্জ  

২১ মার্চ ২০২৩, ১০:০২:৩৩  |  অনলাইন সংস্করণ

মানিকগঞ্জের মানিকগঞ্জ জেলার সাত উপজেলার আরও ৩৬৭টি গৃহহীন পরিবার বুধবার পাচ্ছেন স্বপ্নের ঠিকানা। সেখানে থাকবে পাকা দেয়াল আর চকচকে নতুন টিনের ঘর।

গৃহহীন এসব মানুষের নিত্যদিন কেটেছে অন্ন আহরণের নিরন্তর সংগ্রামে, মাথার গোজার ঠাঁই নিয়ে তারা কখনও ভাবেনি আর কল্পনাও করেননি এক চিলতে জমি আর সেখানে একখানা পাকা দেয়াল আর নতুন টিনের ঘর তৈরি করে থাকবেন।

কিন্তু সেই অকল্পনীয়তা এখন বাস্তবে রুপ নিচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় বাস্তুহীন ভূমিহীন ৩৬৭ মানুষের কষ্টের দিন শেষ হচ্ছে। তারা পাচ্ছেন চকচকে নতুন ঘর। যেখানে থাকছে দুটি শয়নকক্ষ, একটি বারান্দা, রান্নাঘর ও বাথরুমসহ নানা সুযোগ-সুবিধা।

ঘরের পাশাপাশি বিদ্যুৎ সংযোগ, সুপেয় পানি আর স্যানিটেশন সিস্টেমসহ এখন যেন নিরাপদ জীবন যাপন করবেন তারা। ঘরের পাশের জমিতে ফলাবেন সবজি আর ফলমূল। মিটবে পুষ্টির চাহিদাও। জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ এমনটি জানালেন।

মানিকগঞ্জের সাতটি উপজেলায় ৩৬৭ পরিবারের কাছে বুধবার জমিসহ ঘর হস্তান্তর করা হবে। ইতিমধ্যে ঘর গুলো নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। এর মধ্যে সিংগাইরে ১৬৩টি, হরিরামপুরে ৭৭টি, শিবালয়ে ৬২টি, দৌলতপুর উপজেলায় ৩৪ এবং সদর উপজেলায় ৩১টি ঘর পাবেন গৃহহীন মানুষ।

এ নিয়ে জেলা প্রশাসক এক প্রেস ব্রিফিং আয়োজন করেন। সোমবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে প্রশাসনের সঙ্গে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. মোহসিন মৃধা, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জ্যোতিশ্বর পাল, প্রেসক্লাবের সভাপতি গোলাম ছারোয়ার ছানু ও সাধারণ সম্পাদক বিপ্লব চক্রবর্তীসহ ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া সাংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ বলেন, সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী মানিকগঞ্জের ভূমিহীনদের সঠিক খোঁজ খবর নিয়ে ভূমিহীনদের ঘর দেওয়ার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

মানিকগঞ্জের ৩৬৭ গৃহহীন পরিবার পাচ্ছে পাকা ঘর

 মতিউর রহমান, মানিকগঞ্জ 
২১ মার্চ ২০২৩, ১০:০২ এএম  |  অনলাইন সংস্করণ

মানিকগঞ্জের মানিকগঞ্জ জেলার সাত উপজেলার আরও ৩৬৭টি গৃহহীন পরিবার বুধবার পাচ্ছেন স্বপ্নের ঠিকানা। সেখানে থাকবে পাকা দেয়াল আর চকচকে নতুন টিনের ঘর।

গৃহহীন এসব মানুষের নিত্যদিন কেটেছে অন্ন আহরণের নিরন্তর সংগ্রামে, মাথার গোজার ঠাঁই নিয়ে তারা কখনও ভাবেনি আর কল্পনাও করেননি এক চিলতে জমি আর সেখানে একখানা পাকা দেয়াল আর নতুন টিনের ঘর তৈরি করে থাকবেন।

কিন্তু সেই অকল্পনীয়তা এখন বাস্তবে রুপ নিচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় বাস্তুহীন ভূমিহীন ৩৬৭ মানুষের কষ্টের দিন শেষ হচ্ছে। তারা পাচ্ছেন চকচকে নতুন ঘর। যেখানে থাকছে দুটি শয়নকক্ষ, একটি বারান্দা, রান্নাঘর ও বাথরুমসহ নানা সুযোগ-সুবিধা।

ঘরের পাশাপাশি বিদ্যুৎ সংযোগ, সুপেয় পানি আর স্যানিটেশন সিস্টেমসহ এখন যেন নিরাপদ জীবন যাপন করবেন তারা। ঘরের পাশের জমিতে ফলাবেন সবজি আর ফলমূল। মিটবে পুষ্টির চাহিদাও। জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ এমনটি জানালেন।

মানিকগঞ্জের সাতটি উপজেলায় ৩৬৭ পরিবারের কাছে বুধবার জমিসহ ঘর হস্তান্তর করা হবে। ইতিমধ্যে ঘর গুলো নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। এর মধ্যে সিংগাইরে ১৬৩টি, হরিরামপুরে ৭৭টি, শিবালয়ে ৬২টি, দৌলতপুর উপজেলায় ৩৪ এবং সদর উপজেলায় ৩১টি ঘর পাবেন গৃহহীন মানুষ।

এ নিয়ে জেলা প্রশাসক এক প্রেস ব্রিফিং আয়োজন করেন। সোমবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে প্রশাসনের সঙ্গে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. মোহসিন মৃধা, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জ্যোতিশ্বর পাল, প্রেসক্লাবের সভাপতি গোলাম ছারোয়ার ছানু ও সাধারণ সম্পাদক বিপ্লব চক্রবর্তীসহ ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া সাংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ বলেন, সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী মানিকগঞ্জের ভূমিহীনদের সঠিক খোঁজ খবর নিয়ে ভূমিহীনদের ঘর দেওয়ার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
জেলার খবর
অনুসন্ধান করুন