এক্সপ্রেসওয়ের সেই দুর্ঘটনার ৩ কারণ চিহ্নিত করল তদন্ত কমিটি
মাদারীপুর প্রতিনিধি
২২ মার্চ ২০২৩, ১৬:০০:৩৩ | অনলাইন সংস্করণ
মাদারীপুরে এক্সপ্রেসওয়েতে বাস দুর্ঘটনার তিনটি কারণ চিহ্নিত করেছে তদন্ত কমিটি। দুর্ঘটনা বন্ধে ১৪টি সুপারিশ করে বুধবার সকালে জেলা প্রশাসকের কাছে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে তদন্ত কমিটি।
তদন্ত কমিটি জানিয়েছে, এ দুর্ঘটনার পরের দিন থেকে তারা তদন্তকাজ শুরু করেন এবং মঙ্গলবার রাতে তা শেষ করেন। এই সময়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন, স্থানীয়দের সাক্ষাৎকার গ্রহণ, বাসটির নিহত চালক, হেলপার ও সুপারভাইজারের পরিবারের সদস্য ও বাসটির মালিকপক্ষের সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে তারা এই প্রতিবেদনটি তৈরি করেছেন।
প্রতিবেদনে দুর্ঘটনাকবলিত গাড়ির রেজিস্ট্রেশন সাময়িক স্থগিত রাখার পরও ফিটনেসের মেয়াদোত্তীর্ণ থাকায় তা এক্সপ্রেসওয়েতে চালানো, চালকের ভারি যান চালানোর লাইসেন্স না থাকা এবং বৃষ্টিবিঘ্নিত পিচ্ছিল রাস্তায় নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
এ ছাড়া এই সড়কে দুর্ঘটনা বন্ধে দ্রুতগতি সম্পন্ন গাড়ির যাত্রীদের সিটবেল্ট পরিধান নিশ্চিত, গতিসীমা নিয়ন্ত্রণ করতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার জন্য ১৪টি সুপারিশ করে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার কুতুবপুরে খুলনা থেকে ঢাকাগামী ইমাদ পরিবহণের একটি বাস দুর্ঘটনায় পড়ে ১৯ যাত্রী নিহত হয়েছেন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এক্সপ্রেসওয়ের সেই দুর্ঘটনার ৩ কারণ চিহ্নিত করল তদন্ত কমিটি
মাদারীপুরে এক্সপ্রেসওয়েতে বাস দুর্ঘটনার তিনটি কারণ চিহ্নিত করেছে তদন্ত কমিটি। দুর্ঘটনা বন্ধে ১৪টি সুপারিশ করে বুধবার সকালে জেলা প্রশাসকের কাছে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে তদন্ত কমিটি।
তদন্ত কমিটি জানিয়েছে, এ দুর্ঘটনার পরের দিন থেকে তারা তদন্তকাজ শুরু করেন এবং মঙ্গলবার রাতে তা শেষ করেন। এই সময়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন, স্থানীয়দের সাক্ষাৎকার গ্রহণ, বাসটির নিহত চালক, হেলপার ও সুপারভাইজারের পরিবারের সদস্য ও বাসটির মালিকপক্ষের সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে তারা এই প্রতিবেদনটি তৈরি করেছেন।
প্রতিবেদনে দুর্ঘটনাকবলিত গাড়ির রেজিস্ট্রেশন সাময়িক স্থগিত রাখার পরও ফিটনেসের মেয়াদোত্তীর্ণ থাকায় তা এক্সপ্রেসওয়েতে চালানো, চালকের ভারি যান চালানোর লাইসেন্স না থাকা এবং বৃষ্টিবিঘ্নিত পিচ্ছিল রাস্তায় নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
এ ছাড়া এই সড়কে দুর্ঘটনা বন্ধে দ্রুতগতি সম্পন্ন গাড়ির যাত্রীদের সিটবেল্ট পরিধান নিশ্চিত, গতিসীমা নিয়ন্ত্রণ করতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার জন্য ১৪টি সুপারিশ করে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার কুতুবপুরে খুলনা থেকে ঢাকাগামী ইমাদ পরিবহণের একটি বাস দুর্ঘটনায় পড়ে ১৯ যাত্রী নিহত হয়েছেন।