এক বছর পর ৭ মাঝির মুক্তিপণের দেড় লাখ টাকা উদ্ধার করলেন ওসি!
jugantor
এক বছর পর ৭ মাঝির মুক্তিপণের দেড় লাখ টাকা উদ্ধার করলেন ওসি!

  মনপুরা (ভোলা) প্রতিনিধি  

২৩ মার্চ ২০২৩, ২২:৫১:৫৬  |  অনলাইন সংস্করণ

ভোলার মনপুরায় সাত মাঝির মুক্তিপণের দেড় লাখ টাকা এক বছর পর হাতিয়ার জলদস্যু মহিউদ্দিন বাহিনীর বিকাশ ও নগদ অ্যাকাউন্ট থেকে উদ্ধার করলেন ওসি। এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে চুরি হওয়া ৬ জনের মোবাইল ফোন উদ্ধার করে মালিকদের হস্তান্তর করে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার দুপুর ৩টায় সাংবাদিকদের এ তথ্য দেন মনপুরা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাইদ আহমেদ। এ সময় উদ্ধারকৃত মোবাইল ফোন মালিকদের হস্তান্তর করেন তিনি।

ওসি জানান, এক বছর পূর্বে মেঘনায় মাছ শিকার সময় হাতিয়ার দস্যু মহিউদ্দিন বাহিনী হামলা চালিয়ে এক ট্রলারসহ প্রত্যেক জেলে ট্রলার থেকে একজন করে সাত মাঝিকে অপহরণ করে হাতিয়ার গহীন বনে নিয়ে যায়। পরে অপহৃত জেলেদের স্বজনরা জলদস্যুদের বিকাশ ও নগদ অ্যাকাউন্টে দেড় লাখ টাকা দিলে মুক্তি পায় অপহৃত জেলেরা। পরে পুলিশ জেলেদের স্বজনদের কাছ থেকে জলদস্যুদের বিকাশ ও নগদ অ্যাকাউন্ট নাম্বার নিয়ে তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করে। পরে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সেই মুক্তিপণের টাকা জলদস্যুদের বিকাশ ও নগদ অ্যাকাউন্ট থেকে উদ্ধার করে পুলিশ।

জানা যায়, গত বছর ২১ ফেব্রুয়ারি মনপুরার চরপিয়াল সংলগ্ন মেঘনায় মাছ শিকারের সময় সাত মাঝিকে অপহরণ করে দস্যুরা সাড়ে তিন লাখ টাকা দাবি করে। পরে অপহৃত ৭ জেলের স্বজনরা বিকাশ ও নগদ অ্যাকাউন্টে দেড় লাখ টাকা দিলে মুক্তি দেয় দস্যু বাহিনী।

এ ব্যাপারে মনপুরা থানার ওসি সাইদ আহমেদ জানান, দস্যুদের বিকাশ ও নগদ অ্যাকাউন্ট থেকে উদ্ধার হওয়া মুক্তিপণের দেড় লাখ টাকা আদালতের মাধ্যমে জেলেদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। তবে বিভিন্ন সময়ে চুরি হওয়া ৬ জনের মোবাইল ফোন উদ্ধার করে মালিকদের হস্তান্তর করা হয়েছে।

এক বছর পর ৭ মাঝির মুক্তিপণের দেড় লাখ টাকা উদ্ধার করলেন ওসি!

 মনপুরা (ভোলা) প্রতিনিধি 
২৩ মার্চ ২০২৩, ১০:৫১ পিএম  |  অনলাইন সংস্করণ

ভোলার মনপুরায় সাত মাঝির মুক্তিপণের দেড় লাখ টাকা এক বছর পর হাতিয়ার জলদস্যু মহিউদ্দিন বাহিনীর বিকাশ ও নগদ অ্যাকাউন্ট থেকে উদ্ধার করলেন ওসি। এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে চুরি হওয়া ৬ জনের মোবাইল ফোন উদ্ধার করে মালিকদের হস্তান্তর করে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার দুপুর ৩টায় সাংবাদিকদের এ তথ্য দেন মনপুরা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাইদ আহমেদ। এ সময় উদ্ধারকৃত মোবাইল ফোন মালিকদের হস্তান্তর করেন তিনি।

ওসি জানান, এক বছর পূর্বে মেঘনায় মাছ শিকার সময় হাতিয়ার দস্যু মহিউদ্দিন বাহিনী হামলা চালিয়ে এক ট্রলারসহ প্রত্যেক জেলে ট্রলার থেকে একজন করে সাত মাঝিকে অপহরণ করে হাতিয়ার গহীন বনে নিয়ে যায়। পরে অপহৃত জেলেদের স্বজনরা জলদস্যুদের বিকাশ ও নগদ অ্যাকাউন্টে দেড় লাখ টাকা দিলে মুক্তি পায় অপহৃত জেলেরা। পরে পুলিশ জেলেদের স্বজনদের কাছ থেকে জলদস্যুদের বিকাশ ও নগদ অ্যাকাউন্ট নাম্বার নিয়ে তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করে। পরে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সেই মুক্তিপণের টাকা জলদস্যুদের বিকাশ ও নগদ অ্যাকাউন্ট থেকে উদ্ধার করে পুলিশ।

জানা যায়, গত বছর ২১ ফেব্রুয়ারি মনপুরার চরপিয়াল সংলগ্ন মেঘনায় মাছ শিকারের সময় সাত মাঝিকে অপহরণ করে দস্যুরা সাড়ে তিন লাখ টাকা দাবি করে। পরে অপহৃত ৭ জেলের স্বজনরা বিকাশ ও নগদ অ্যাকাউন্টে দেড় লাখ টাকা দিলে মুক্তি দেয় দস্যু বাহিনী। 

এ ব্যাপারে মনপুরা থানার ওসি সাইদ আহমেদ জানান, দস্যুদের বিকাশ ও নগদ অ্যাকাউন্ট থেকে উদ্ধার হওয়া মুক্তিপণের দেড় লাখ টাকা আদালতের মাধ্যমে জেলেদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। তবে বিভিন্ন সময়ে চুরি হওয়া ৬ জনের মোবাইল ফোন উদ্ধার করে মালিকদের হস্তান্তর করা হয়েছে।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
জেলার খবর
অনুসন্ধান করুন