স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টয়লেটে রেখে যাওয়া শিশুটি অবশেষে মারা গেল
jugantor
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টয়লেটে রেখে যাওয়া শিশুটি অবশেষে মারা গেল

  নীলফামারী প্রতিনিধি  

২৭ মার্চ ২০২৩, ২২:৫৫:০৩  |  অনলাইন সংস্করণ

নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টয়লেটে কুমারী মায়ের রেখে যাওয়া পুত্রসন্তানটি শ্বাসকষ্টজনিত রোগে মারা গেছে। এদিকে সন্তান রেখে পালানোর দুই দিন অতিবাহিত হলেও খোঁজ মেলেনি সেই কুমারী কিশোরী মায়ের।

সোমবার দুপুর ২টার দিকে জলঢাকার কেন্দ্রীয় কবরস্থানে শিশুটির দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে। এর আগে ভোর ৫টায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটি মারা যায়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে জলঢাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবু হাসান মো. রেজাওনুল কবীর বলেন, রোববার শ্বাসকষ্টজনিত রোগে উন্নত চিকিৎসার জন্য শিশুটিকে রমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছিল। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় শিশুটি। দুপুরে দাফন সম্পন্ন করেছি। তবে তার পরিচয় আমরা পাইনি এবং কিশোরী সেই মাকেও খুঁজে পাওয়া যায়নি।

শনিবার দুপুর ১২টার দিকে প্রসব ব্যথা নিয়ে এক কিশোরী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসেন। এরপরই হাসপাতালের টয়লেটে প্রবেশ করেন তিনি। টয়লেটে কিছুক্ষণ থাকার পর সেখান থেকে বের হয়ে কাউকে কিছু না জানিয়ে চলে যায় ওই কিশোরী। পরে টয়লেটে ওই নবজাতক শিশুটিকে দেখতে পান মেডিকেলে ভর্তি থাকা অন্য রোগীরা। টয়লেট থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। শিশুটি শ্বাসকষ্টে ভোগায় উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।

স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টয়লেটে রেখে যাওয়া শিশুটি অবশেষে মারা গেল

 নীলফামারী প্রতিনিধি 
২৭ মার্চ ২০২৩, ১০:৫৫ পিএম  |  অনলাইন সংস্করণ

নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টয়লেটে কুমারী মায়ের রেখে যাওয়া পুত্রসন্তানটি শ্বাসকষ্টজনিত রোগে মারা গেছে। এদিকে সন্তান রেখে পালানোর দুই দিন অতিবাহিত হলেও খোঁজ মেলেনি সেই কুমারী কিশোরী মায়ের।

সোমবার দুপুর ২টার দিকে জলঢাকার কেন্দ্রীয় কবরস্থানে শিশুটির দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে। এর আগে ভোর ৫টায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটি মারা যায়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে জলঢাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবু হাসান মো. রেজাওনুল কবীর বলেন, রোববার শ্বাসকষ্টজনিত রোগে উন্নত চিকিৎসার জন্য শিশুটিকে রমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছিল। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় শিশুটি। দুপুরে দাফন সম্পন্ন করেছি। তবে তার  পরিচয় আমরা পাইনি এবং কিশোরী সেই মাকেও খুঁজে পাওয়া যায়নি।

শনিবার দুপুর ১২টার দিকে প্রসব ব্যথা নিয়ে এক কিশোরী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসেন। এরপরই হাসপাতালের টয়লেটে প্রবেশ করেন তিনি। টয়লেটে কিছুক্ষণ থাকার পর সেখান থেকে বের হয়ে কাউকে কিছু না জানিয়ে চলে যায় ওই কিশোরী। পরে টয়লেটে ওই নবজাতক শিশুটিকে দেখতে পান মেডিকেলে ভর্তি থাকা অন্য রোগীরা। টয়লেট থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। শিশুটি শ্বাসকষ্টে ভোগায় উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
জেলার খবর
অনুসন্ধান করুন