মধুটিলা ইকোপার্কে বিরল প্রজাতির লজ্জাবতী বানর অবমুক্ত
শেরপুর প্রতিনিধি
০১ এপ্রিল ২০২৩, ১৪:৫৪:২৬ | অনলাইন সংস্করণ
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার সীমান্তবর্তী নাকুগাঁও স্থলবন্দর এলাকা থেকে উদ্ধার করা বিরল প্রজাতির লজ্জাবতী বানরটিকে গারো পাহাড়সংলগ্ন মধুটিলা ইকোপার্কে অবমুক্ত করা হয়েছে।
শুক্রবার রাতে উপজেলার মধুটিলা ইকোপার্কের বনে এটিকে অবমুক্ত করা হয়। এ সময় মধুটিলা রেঞ্জের রেঞ্জার মো. রফিকুল ইসলামসহ অন্যান্য বন কর্মকর্তা-কর্মচারী ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যাক্তি উপস্থিত ছিলেন।
শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলার ৪নং নায়াবিল ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের মেম্বার এবং নাকুগাঁও স্থলবন্দরসংলগ্ন চারালি বাজারের বাসিন্দা আব্দুল মান্নান ৩০ মার্চ সন্ধ্যায় তার বাড়ির টিউবওয়েলে অজু করতে যান। এ সময় তিনি টিউবওয়েলসংলগ্ন একটি পেয়ারাগাছে এ বিরল প্রজাতির বানরটি প্রথমে দেখতে পান।
পরে স্থানীয় এক ব্যক্তি ৯৯৯-এ ফোন দিলে নালিতাবাড়ী থানা পুলিশ এবং মধুটিলা রেঞ্জের রেঞ্জার রফিকুল ইসলাম সেখানে গিয়ে ওই বিরল প্রজাতির বানরটি উদ্ধার করে পুলিশের উপস্থিতিতেই বন বিভাগের আওতায় নিয়ে আসেন।
পরে শুক্রবার রাতে লজ্জাবতী বানরটিকে খাঁচা থেকে বের করে মধুটিল ইকোপার্কে ছেড়ে দিলে বনের ভেতর একটি গাছে উঠে যায়।
স্থানীয়দের অনেকের ধারণা, এই বিরল প্রজাতির বানরটি ভারতের মেঘালয় রাজ্যের গারো পাহাড়ের বন থেকে ভারতীয় পাথর ও কয়লাবাহী ট্রাকের ওপরে উঠে নাকুগাঁও স্থলবন্দরে আসতে পারে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
মধুটিলা ইকোপার্কে বিরল প্রজাতির লজ্জাবতী বানর অবমুক্ত
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার সীমান্তবর্তী নাকুগাঁও স্থলবন্দর এলাকা থেকে উদ্ধার করা বিরল প্রজাতির লজ্জাবতী বানরটিকে গারো পাহাড়সংলগ্ন মধুটিলা ইকোপার্কে অবমুক্ত করা হয়েছে।
শুক্রবার রাতে উপজেলার মধুটিলা ইকোপার্কের বনে এটিকে অবমুক্ত করা হয়। এ সময় মধুটিলা রেঞ্জের রেঞ্জার মো. রফিকুল ইসলামসহ অন্যান্য বন কর্মকর্তা-কর্মচারী ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যাক্তি উপস্থিত ছিলেন।
শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলার ৪নং নায়াবিল ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের মেম্বার এবং নাকুগাঁও স্থলবন্দরসংলগ্ন চারালি বাজারের বাসিন্দা আব্দুল মান্নান ৩০ মার্চ সন্ধ্যায় তার বাড়ির টিউবওয়েলে অজু করতে যান। এ সময় তিনি টিউবওয়েলসংলগ্ন একটি পেয়ারাগাছে এ বিরল প্রজাতির বানরটি প্রথমে দেখতে পান।
পরে স্থানীয় এক ব্যক্তি ৯৯৯-এ ফোন দিলে নালিতাবাড়ী থানা পুলিশ এবং মধুটিলা রেঞ্জের রেঞ্জার রফিকুল ইসলাম সেখানে গিয়ে ওই বিরল প্রজাতির বানরটি উদ্ধার করে পুলিশের উপস্থিতিতেই বন বিভাগের আওতায় নিয়ে আসেন।
পরে শুক্রবার রাতে লজ্জাবতী বানরটিকে খাঁচা থেকে বের করে মধুটিল ইকোপার্কে ছেড়ে দিলে বনের ভেতর একটি গাছে উঠে যায়।
স্থানীয়দের অনেকের ধারণা, এই বিরল প্রজাতির বানরটি ভারতের মেঘালয় রাজ্যের গারো পাহাড়ের বন থেকে ভারতীয় পাথর ও কয়লাবাহী ট্রাকের ওপরে উঠে নাকুগাঁও স্থলবন্দরে আসতে পারে।