বাঁশখালী উপকূলের দেড় লাখ মানুষ ঘূর্ণিঝড় মোখার আতঙ্কে
চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলা ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত জারির পর খানখানাবাদ, বাহারছাড়া, সরল, গণ্ডামারা, ছনুয়াসহ ৫ ইউনিয়নের দেড় লাখ মানুষ ঘূর্ণিঝড় মোখার আতঙ্কে দিন কাটছে।
ইতোমধ্যে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপকূলীয় এলাকার আশ্রয়কেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনসহ বিভিন্ন সংস্থার স্বেচ্ছাসেবকরা ঘূর্ণিঝড়ের আগাম মাইকিংসহ প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে।
শুক্রবার বিকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইদুজ্জামান চৌধুরী। উপকূলীয় আশ্রয়কেন্দ্রগুলো পরিদর্শন করেছেন। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলেছে ঘূর্ণিঝড় মোখার আঘাত আনলেও যেন এলাকার মানুষের জানমাল রক্ষা পায় সে ব্যাপারে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। মধ্যে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে পর্যাপ্ত শুকনো খাবার ও পানীয় মজুত রেখেছে।
বাঁশখালী উপজেলা ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি অফিসের রেডিও অপারেটর মিঠু কুমার দাশ জানান, ‘উপজেলার পুকুরিয়া, খানখানাবাদ, বাহারছড়া, কাথারিয়া, সরল, শীলকূপ, গণ্ডামারা, শেখেরখীল, পুঁইছড়ি, ছনুয়া ইউনিয়নকে উপকূলীয় অঞ্চল হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ওই ১০ ইউনিয়নে ৭১ ইউনিটে ১৪২০ স্বেচ্ছাসেবক রয়েছে। সিপিপির স্বেচ্ছাসেবক যে কোনো আহূত পরিস্থিতির ঝুঁকি এড়াতে প্রস্তুত রয়েছেন।
স্থানীয় লোকজনকে সতর্ক করতে উপকূলীয় এলাকাগুলোতে মাইকিং করা অব্যাহত রাখা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ের আগাম প্রস্তুতি হিসাবে বাঁশখালীতে ১১০টি আশ্রয়কেন্দ্রে প্রায় ৮৫ হাজার মানুষকে আশ্রয় দেওয়ার মতো উপযুক্ত পরিবেশ রয়েছে বলে উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়।
বাঁশখালী উপকূলের দেড় লাখ মানুষ ঘূর্ণিঝড় মোখার আতঙ্কে
বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
১৩ মে ২০২৩, ১০:১১:৪৫ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলা ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত জারির পর খানখানাবাদ, বাহারছাড়া, সরল, গণ্ডামারা, ছনুয়াসহ ৫ ইউনিয়নের দেড় লাখ মানুষ ঘূর্ণিঝড় মোখার আতঙ্কে দিন কাটছে।
ইতোমধ্যে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপকূলীয় এলাকার আশ্রয়কেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনসহ বিভিন্ন সংস্থার স্বেচ্ছাসেবকরা ঘূর্ণিঝড়ের আগাম মাইকিংসহ প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে।
শুক্রবার বিকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইদুজ্জামান চৌধুরী। উপকূলীয় আশ্রয়কেন্দ্রগুলো পরিদর্শন করেছেন। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলেছে ঘূর্ণিঝড় মোখার আঘাত আনলেও যেন এলাকার মানুষের জানমাল রক্ষা পায় সে ব্যাপারে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। মধ্যে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে পর্যাপ্ত শুকনো খাবার ও পানীয় মজুত রেখেছে।
বাঁশখালী উপজেলা ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি অফিসের রেডিও অপারেটর মিঠু কুমার দাশ জানান, ‘উপজেলার পুকুরিয়া, খানখানাবাদ, বাহারছড়া, কাথারিয়া, সরল, শীলকূপ, গণ্ডামারা, শেখেরখীল, পুঁইছড়ি, ছনুয়া ইউনিয়নকে উপকূলীয় অঞ্চল হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ওই ১০ ইউনিয়নে ৭১ ইউনিটে ১৪২০ স্বেচ্ছাসেবক রয়েছে। সিপিপির স্বেচ্ছাসেবক যে কোনো আহূত পরিস্থিতির ঝুঁকি এড়াতে প্রস্তুত রয়েছেন।
স্থানীয় লোকজনকে সতর্ক করতে উপকূলীয় এলাকাগুলোতে মাইকিং করা অব্যাহত রাখা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ের আগাম প্রস্তুতি হিসাবে বাঁশখালীতে ১১০টি আশ্রয়কেন্দ্রে প্রায় ৮৫ হাজার মানুষকে আশ্রয় দেওয়ার মতো উপযুক্ত পরিবেশ রয়েছে বলে উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023