স্থানীয় সরকারকে ব্যবস্থা নিতে ইসির চিঠি
যুগান্তরে সংবাদ প্রকাশের পর ৮ কেন্দ্রে ভোট ডাকাতি করে নৌকার জয় নিশ্চিত করেছেন দাবি করে বক্তব্য দেওয়া যুবলীগ নেতা ইমরুল কায়েসের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বৃহস্পতিবার ইসির জনসংযোগ শাখার সহকারী পরিচালক মো. আশাদুল হক স্বাক্ষরিত চিঠিতে স্থানীয় সরকার বিভাগ, স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়কে এ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ইমরুল কায়েস কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং উপজেলা যুবলীগের সভাপতি প্রার্থী। এ ছাড়াও তিনি হলদিয়া পালং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান।
একই দিন (বৃহস্পতিবার) ইমরুল কায়েসের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ ৮ জনকে আইনি নোটিশ দিয়েছেন সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সহ-সম্পাদক মো. মাহবুবুর রহমান খান।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছাড়াও নোটিশপ্রাপ্তরা হলেন-নির্বাচন কমিশন সচিব, কক্সবাজার জেলা প্রশাসক, কক্সবাজারের পুলিশ সুপার, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, উখিয়া উপজেলা নির্বাচনী কর্মকর্তা, কক্সবাজার সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কায়সারুল হক জুয়েল ও ইমরুল কায়েস চৌধুরী। আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাচনের ফলাফল বাতিল এবং উক্ত নির্বাচনে সংশ্লিষ্ট সবার বিরুদ্ধে নির্বাচনি বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়।
মঙ্গলবার রাতে কক্সবাজার পৌর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মাহবুব রহমানের সমর্থনে আয়োজিত এক সভায় ইমরুল জনসম্মুখে জোর গলায় বলেন, ‘গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কক্সবাজার শহরের আটটি ভোট কেন্দ্র দখল করে ভোট ডাকাতি করে আওয়ামী লীগের প্রার্থী কায়সারুল হক জুয়েলের জয় নিশ্চিত করেছি।’
স্থানীয় সরকারকে ব্যবস্থা নিতে ইসির চিঠি
কক্সবাজার প্রতিনিধি
০৯ জুন ২০২৩, ২২:৪৮:২৫ | অনলাইন সংস্করণ
যুগান্তরে সংবাদ প্রকাশের পর ৮ কেন্দ্রে ভোট ডাকাতি করে নৌকার জয় নিশ্চিত করেছেন দাবি করে বক্তব্য দেওয়া যুবলীগ নেতা ইমরুল কায়েসের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বৃহস্পতিবার ইসির জনসংযোগ শাখার সহকারী পরিচালক মো. আশাদুল হক স্বাক্ষরিত চিঠিতে স্থানীয় সরকার বিভাগ, স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়কে এ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ইমরুল কায়েস কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং উপজেলা যুবলীগের সভাপতি প্রার্থী। এ ছাড়াও তিনি হলদিয়া পালং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান।
একই দিন (বৃহস্পতিবার) ইমরুল কায়েসের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ ৮ জনকে আইনি নোটিশ দিয়েছেন সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সহ-সম্পাদক মো. মাহবুবুর রহমান খান।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছাড়াও নোটিশপ্রাপ্তরা হলেন-নির্বাচন কমিশন সচিব, কক্সবাজার জেলা প্রশাসক, কক্সবাজারের পুলিশ সুপার, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, উখিয়া উপজেলা নির্বাচনী কর্মকর্তা, কক্সবাজার সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কায়সারুল হক জুয়েল ও ইমরুল কায়েস চৌধুরী। আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাচনের ফলাফল বাতিল এবং উক্ত নির্বাচনে সংশ্লিষ্ট সবার বিরুদ্ধে নির্বাচনি বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়।
মঙ্গলবার রাতে কক্সবাজার পৌর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মাহবুব রহমানের সমর্থনে আয়োজিত এক সভায় ইমরুল জনসম্মুখে জোর গলায় বলেন, ‘গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কক্সবাজার শহরের আটটি ভোট কেন্দ্র দখল করে ভোট ডাকাতি করে আওয়ামী লীগের প্রার্থী কায়সারুল হক জুয়েলের জয় নিশ্চিত করেছি।’
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023