মাস্ক না পরা নাগরিকরা রাষ্ট্রীয় সুবিধা পাবেন না: রুহানি
যুগান্তর ডেস্ক
০৫ জুলাই ২০২০, ১২:৫৫:১৮ | অনলাইন সংস্করণ
ইরানের যেসব নাগরিক মাস্ক পরবেন না, তারা রাষ্ট্রীয় সেবা থেকে বঞ্চিত হবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি। আর কোনো প্রতিষ্ঠান স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে ব্যর্থ হলে এক সপ্তাহের জন্য সেটি বন্ধ করে দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন রুহানি। খবর রয়টার্সের।
ইরানের প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, যারা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, অন্যদের সে ব্যাপারে অবগত করার ধর্মীয় দায়িত্ব রয়েছে তাদের। নিজের আক্রান্ত হওয়ার তথ্য গোপন রাখাটা অন্যদের মানবাধিকারের লঙ্ঘন।
এপ্রিলের মাঝামাঝি সময় থেকে লকডাউন শিথিল করার পর ইরানের ৫ প্রদেশের বিভিন্ন শহরে আবারও করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে রোববার থেকে এসব শহরে কঠোর বিধিনিষেধের পাশাপাশি উন্মুক্ত স্থানে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে জনসাধারণের জন্য।
ইরানে রোববার পর্যন্ত ২ লাখ ৩৭ হাজার ৮৮৭ জন আক্রান্ত হয়েছেন। মারা গেছেন ১১ হাজার ৪০৮ জন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
মাস্ক না পরা নাগরিকরা রাষ্ট্রীয় সুবিধা পাবেন না: রুহানি
ইরানের যেসব নাগরিক মাস্ক পরবেন না, তারা রাষ্ট্রীয় সেবা থেকে বঞ্চিত হবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি। আর কোনো প্রতিষ্ঠান স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে ব্যর্থ হলে এক সপ্তাহের জন্য সেটি বন্ধ করে দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন রুহানি। খবর রয়টার্সের।
ইরানের প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, যারা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, অন্যদের সে ব্যাপারে অবগত করার ধর্মীয় দায়িত্ব রয়েছে তাদের। নিজের আক্রান্ত হওয়ার তথ্য গোপন রাখাটা অন্যদের মানবাধিকারের লঙ্ঘন।
এপ্রিলের মাঝামাঝি সময় থেকে লকডাউন শিথিল করার পর ইরানের ৫ প্রদেশের বিভিন্ন শহরে আবারও করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে রোববার থেকে এসব শহরে কঠোর বিধিনিষেধের পাশাপাশি উন্মুক্ত স্থানে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে জনসাধারণের জন্য।
ইরানে রোববার পর্যন্ত ২ লাখ ৩৭ হাজার ৮৮৭ জন আক্রান্ত হয়েছেন। মারা গেছেন ১১ হাজার ৪০৮ জন।