রাজশাহীতে করোনা উপসর্গে কলেজ শিক্ষকের মৃত্যু
রাজশাহী ব্যুরো
০৩ আগস্ট ২০২০, ১০:০৪:০৩ | অনলাইন সংস্করণ
রাজশাহীতে করোনাভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে রাজশাহী সরকারি মহিলা কলেজের সহযোগী অধ্যাপক কবীর আহমাদ (৫০) মারা গেছেন।
শনিবার গভীর রাতে তিনি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তিনি হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি ছিলেন। করোনার উপসর্গ নিয়ে গত ২৮ জুলাই তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।
কবীর আহমাদ রাজশাহী সরকারি মহিলা কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ছিলেন।
রামেক হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. সাইফুল ফেরদৌস জানান, নমুনা পরীক্ষার আগেই কবীর আহমাদ মারা গেছেন। তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। তিনি করোনা আক্রান্ত ছিলেন কিনা তা নমুনা পরীক্ষার পর বলা যাবে।
কবীর আহমাদ রাজশাহী নগরীর মহিষবাথান এলাকায় পরিবার নিয়ে থাকতেন। তার গ্রামের বাড়ি নওগাঁর পোরশা। ১৮তম বিসিএস ব্যাচের এই কর্মকর্তা মহিলা কলেজে যোগ দেয়ার আগে রাজশাহী সরকারি সিটি কলেজের শিক্ষক ছিলেন। সুনামের সঙ্গে চাকরি করেছেন রাজশাহী সরকারি কলেজেও। তার মৃত্যুতে সহকর্মী এবং শিক্ষার্থীদের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
রাজশাহীতে করোনা উপসর্গে কলেজ শিক্ষকের মৃত্যু
রাজশাহীতে করোনাভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে রাজশাহী সরকারি মহিলা কলেজের সহযোগী অধ্যাপক কবীর আহমাদ (৫০) মারা গেছেন।
শনিবার গভীর রাতে তিনি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তিনি হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি ছিলেন। করোনার উপসর্গ নিয়ে গত ২৮ জুলাই তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।
কবীর আহমাদ রাজশাহী সরকারি মহিলা কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ছিলেন।
রামেক হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. সাইফুল ফেরদৌস জানান, নমুনা পরীক্ষার আগেই কবীর আহমাদ মারা গেছেন। তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। তিনি করোনা আক্রান্ত ছিলেন কিনা তা নমুনা পরীক্ষার পর বলা যাবে।
কবীর আহমাদ রাজশাহী নগরীর মহিষবাথান এলাকায় পরিবার নিয়ে থাকতেন। তার গ্রামের বাড়ি নওগাঁর পোরশা। ১৮তম বিসিএস ব্যাচের এই কর্মকর্তা মহিলা কলেজে যোগ দেয়ার আগে রাজশাহী সরকারি সিটি কলেজের শিক্ষক ছিলেন। সুনামের সঙ্গে চাকরি করেছেন রাজশাহী সরকারি কলেজেও। তার মৃত্যুতে সহকর্মী এবং শিক্ষার্থীদের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।