কুমিল্লায় একদিনে ৭ জনের করোনা উপসর্গে মৃত্যু
কুমিল্লা ব্যুরো
০৬ আগস্ট ২০২০, ২০:০৯:৫৭ | অনলাইন সংস্করণ
কুমিল্লায় ঈদুল আজহার ছুটি শেষে করোনাভাইরাসের উপদ্রব বৃদ্ধি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ঈদের আগে প্রাণহানির সংখ্যা কমে এলেও ঈদের পর থেকেই করোনার উপসর্গ নিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা।
বৃহস্পতিবার কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ (কুমেক) হাসপাতালে করোনার উপসর্গ নিয়ে সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে আইসোলেশন ওয়ার্ডে তিনজন এবং আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় চারজন মারা গেছেন।
হাসপাতালের পরিচালক ডাক্তার মজিবুর রহমান জানান, বৃহস্পতিবার জেলার বুড়িচং উপজেলার রফিকুল ইসলাম (৬০), একই উপজেলার আবদুল খালেক (৮৫) এবং আইনুন নাহার (৬০), মুরাদনগর উপজেলার হযরত আলীর স্ত্রী মারুফা বেগম (৩৮), দেবিদ্বার উপজেলার লালু মিয়া (৭০), একই উপজেলার বেছু মিয়ার স্ত্রী শাহিনা বেগম (৫১), বরুড়া উপজেলার শাকপুর নরেন্দ্রপুর এলাকার আবদুর রহমানের ছেলে আবদুল হালিম (৬৪) করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন।
ঈদের পর থেকে করোনার উপসর্গ নিয়ে রোগীর চাপ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে কুমেক সূত্র জানিয়েছে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
কুমিল্লায় একদিনে ৭ জনের করোনা উপসর্গে মৃত্যু
কুমিল্লায় ঈদুল আজহার ছুটি শেষে করোনাভাইরাসের উপদ্রব বৃদ্ধি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ঈদের আগে প্রাণহানির সংখ্যা কমে এলেও ঈদের পর থেকেই করোনার উপসর্গ নিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা।
বৃহস্পতিবার কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ (কুমেক) হাসপাতালে করোনার উপসর্গ নিয়ে সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে আইসোলেশন ওয়ার্ডে তিনজন এবং আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় চারজন মারা গেছেন।
হাসপাতালের পরিচালক ডাক্তার মজিবুর রহমান জানান, বৃহস্পতিবার জেলার বুড়িচং উপজেলার রফিকুল ইসলাম (৬০), একই উপজেলার আবদুল খালেক (৮৫) এবং আইনুন নাহার (৬০), মুরাদনগর উপজেলার হযরত আলীর স্ত্রী মারুফা বেগম (৩৮), দেবিদ্বার উপজেলার লালু মিয়া (৭০), একই উপজেলার বেছু মিয়ার স্ত্রী শাহিনা বেগম (৫১), বরুড়া উপজেলার শাকপুর নরেন্দ্রপুর এলাকার আবদুর রহমানের ছেলে আবদুল হালিম (৬৪) করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন।
ঈদের পর থেকে করোনার উপসর্গ নিয়ে রোগীর চাপ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে কুমেক সূত্র জানিয়েছে।